জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐক্যজোটের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে শিশু-কিশোরদের ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা, উপস্থিত শিশুদের হাতেখড়ি, আঞ্চলিক ভাষায় গল্প বলা, বড়দের বাংলা বর্ণমালা লেখা, পিঠা আপ্যায়নের আয়োজন করা হয়।
Advertisement
পাশাপাশি বিদ্রোহী ও তারুণ্যের কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে গেজেট প্রকাশ করায় সরকারকে ধন্যবাদ জানানো হয়। এছাড়া বাচ্চাদের মোবাইল আসক্তি দূর করতে বইপড়ায় উদ্বুদ্ধকরণসহ ২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি প্রদর্শন করা হয়।
১ ফেব্রুয়ারি সংগঠনের সভাপতি ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ। প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক মো. লুতফর রহমান।
আরও পড়ুনবগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনঢাকাস্থ মাগুরা ফোরামের যাত্রা শুরুঅন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক ফরিদা হোসেন, তমুদ্দুন মজলিসের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সিদদিক, মাহমুদ বিন কাশেম, অ্যাড. লুতফুল আহসান বাবু, সারেঙ সম্পাদক আবদুর রহমান মল্লিক, কথাসাহিত্যিক জয়শ্রী দাস, শাহ সিদদিক, নুর হোসেন রানা, সৈয়দ নাজমুল আহসান, ফরিদ সাইদ, ডা. মুক্তাদীর, মোস্তাফিজ সুজন, আলেয়া আলো, ইকবাল, ইমন, মোজাম্মেল হক প্রমুখ।
Advertisement
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনকে পরিচালিত করে ভিনদেশি আগ্রাসী আধিপত্যবাদী সংস্কৃতিকে মোকাবিলা করতে হবে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে শহীদের চেতনা ধারণ করে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ভিত মজবুত করতে হবে। ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের কাছে আরও স্পষ্ট করে তুলে ধরতে হবে।
এসইউ/জেআইএম
Advertisement