সাতক্ষীরা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিজানকে না পেয়ে তার ছেলেকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে গ্রেফতার দেখানোর অভিযোগ উঠেছে।
Advertisement
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সাতক্ষীরা সদর থানা পোড়ানোর মামলায় আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে সকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুরের নিজেদের একটি ঘের থেকে ডিবি পুলিশের একটি দল সাদা পোশাকে তাকে তুলে নিয়ে আসে।
গ্রেফতার নাঈমুর রহমান প্রান্ত সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্র।
Advertisement
পরিবারের অভিযোগ, বাবাকে না পেয়ে ছেলেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবির একটি দল। পরে তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। অথচ তার নামে কোনো মামলা ছিল না। এমনকি তিনি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না।
পারিবারিক সূত্র আরও জানায়, গত কয়েকদিনে তাদের বাড়িতে কয়েক দফা অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামিনুল ইসলাম বলেন, প্রান্তকে ৫ আগস্ট থানা পোড়ানোর মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাতক্ষীরার আহ্বায়ক আরাফাত হোসাইন বলেন, থানা পোড়ানোর ঘটনাটা ছিল বহু মানুষের রাগ ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। এ মামলায় কোনো ছাত্রকে গ্রেফতার করা জুলাই স্প্রিডের সঙ্গে যায় না।
Advertisement
আহসানুর রহমান রাজীব/এসআর/এমএস