তামকজাত পণ্যে ৪৫ শতাংশ কোম্পানি সতর্কবাণী বিজ্ঞপ্তি দিচ্ছে না। এছাড়া সরকারের মনিটরিং না থাকায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।ফলে তারা ধরাছোয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন।
Advertisement
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সি ও টোব্যাকো কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্স সেল আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি আবু নাসের খান বলেন, তামাক সম্পর্কিত সতর্কতার বিষয়ে ২৫ জেলার জরিপ করা হয়েছে। দেখা গেছে, সে সব স্থানে ৪৫ শতাংশ তামাক কোম্পানি আইন অনুযায়ী সতর্কবাণী প্রদান করে না।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে সরকারে মনিটরিং না থাকায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয় না। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন।
Advertisement
অনুষ্ঠানে মূল গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির টিসিআরসির গবেষণা সহকারী ও প্রকল্প কর্মকর্তা ফারহানা জামান লিজা। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের মুখপত্র সমস্বরের নির্বাহী সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সুজন।
এছাড়া ইউনিভার্সিটির অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার ড. শাহ্আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আন্তর্জাতিক সংস্থা দ্য ইউনিয়নের কারিগরি পরামর্শক সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রকল্প কর্মকর্তা ডা. এস এম মাহবুবুল সোবহান, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের প্রোগ্রাম ম্যানেজার সৈয়দা অনন্যা রহমান, এইড ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বকুল ও মানবিকের কারিগরিক পরামর্শক রফিকুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।
এমএইচএম/আরএস/এএইচ/আরআইপি
Advertisement