গত এক যুগে গল্পটা প্রায় একই রকম, ফেবারিট হিসেবে টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে হতাশা নিয়ে ফেরা। ভারতের এ নিয়তি বদলানোর চ্যালেঞ্জ আরও একবার রোহিত শর্মার সামনে। তার নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হতে যাওয়া ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ফেবারিট হিসেবে খেলতে যাচ্ছে ভারত; কিন্তু এর আগে পুরোনো প্রশ্নটাই আবার ঘুরপাক খাচ্ছে— তারা কি এবার অন্তত নকআউটের বাধা পার করতে পারবে?
এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ ‘এ’তে ভারতের সঙ্গে আছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান। সঙ্গে আছে আয়ারল্যান্ড, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র। ২ জুন শুরু হবে বিশ্বকাপ, এর তিনদিন পর নিউইয়র্কে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বিশ্বকাপ অভিযান। গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও সর্বশেষ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও ফাইনালে গিয়ে হেরে গিয়েছিল ভারত। এবার কি ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের ভাগ্যাকাশে উড়বে ভারতের পতাকা?
বহু যুগ ধরে ভারতের শক্তির জায়গা যা, এবারও তাই— ব্যাটিং। পাওয়ার প্লেতে জশস্বি জয়সওয়ালের সঙ্গে রোহিত শর্মার উদ্বোধনী জুটি ধ্বংসাত্মক হতে পারে যে কোনো দিন। এর সঙ্গে রান তাড়ায় তাদের বড় ভরসা হতে পারেন বিরাট কোহলি, লম্বা ব্যাটিংয়ে ‘অ্যাঙ্করিং’ করার দায়িত্ব থাকবে তার কাঁধে। কোহলির পর সুর্যকুমার যাদবের ব্যতিক্রমী সব শটসের পসরা। এরপর সাঞ্জু স্যামসন, রিশাভ পান্তের উঁচু স্ট্রাইক রেটের ব্যাটিংয়ে ফিনিশারের ভূমিকায় থাকবেন হার্দিক পান্ডিয়া। এবারের আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে পাওয়ার হিটিংয়ে নজর কাড়া শিবাম দুবেও আছেন। এর সঙ্গে বাড়তি পাওয়া লোয়ার অর্ডারে রবিন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেলরা। ব্যাটিং ডেপথই এবারের বিশ্বকাপেও ভারতের সবচেয়ে বড় শক্তি।
দলটিতে এবার কিছু করে দেখানোর সুযোগ সাঞ্জু স্যামসন ও শিভাম দুবের। অনেকদিন আগে ভারতের হয়ে অভিষেক হলেও এখনও ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেননি স্যামসন। কিন্তু রাজস্থান রয়্যালসকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ায় তাকে এবার বাদ দিতে পারেননি ভারতীয় নির্বাচকরা। শিভাম দুবেরও আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজেকে চেনানোর সুযোগ এই বিশ্বকাপে। যুজবেন্দ্র চাহালও দিতে পারেন তাকে উপেক্ষা করার জবাব!
জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ ও আর্শদিপ সিংয়ের পেসত্রয়ী নিয়ে এবার বিশ্বকাপে যাচ্ছে ভারত। অন্তত এখনও পর্যন্ত মনে হচ্ছে, ভারতের পেস বোলিং কিছুটা দুর্বল। বুমরাহ ছাড়া বাকি দুই পেসারের ওপর খুব বেশি ভরসা করতে পারবে না দলটি। পাঞ্জাব কিংসের হয়ে এবারের আইপিএলে উইকেট পেলেও আর্শদিপ রান দিচ্ছেন অনেক। সিরাজ উইকেট তো পাচ্ছেনই না, তার ইকোনমি ৯-এর বেশি।
ভারতের জন্য আরও দুটি পেস বোলিং অপশন এমনিতে আছে— হার্দিক পান্ডিয়া ও শিভাম দুবে। কিন্তু এবারের আইপিএলে খুব বিশেষ কিছু করতে পারেননি মুম্বাইয়ের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। দুবেও খুব বেশি বল হাতে নেননি। এমনিতেও তাদের দুজনের একসঙ্গে একাদশে থাকার সম্ভাবনা বেশ কম।
ভারতের জন্য ভয়ের সবচেয়ে বড় কারণ তাদের ‘ফেবারিট’ তকমা। প্রায় প্রতিটি টুর্নামেন্টেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে গিয়ে হতাশ হতে হয় তাদের। ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিই তাদের সবশেষ বৈশ্বিক ট্রফি। এবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রত্যাশা নিয়েই যাচ্ছে ভারত। তবে চাপ সামলে উঠতে পারলে হয়তো এবার ভাগ্য বদলাতেও পারে তাদের।
রোহিত শর্মার ক্রিকেট অঙ্গনে আসা অনেকটা নাটকীয় বলা যায়। মহারাষ্ট্রের নাগপুরে জম্ম নেওয়া রোহিত শর্মার বাবা ছিলেন দরিদ্র এক শ্রমিক। ফলে তার বেড়ে ওঠা দাদার বাড়িতে। ১৯৯৯ সালে একটা ক্রিকেট ক্যাম্পে যোগ দেন তিনি। সেখানকার কোচ তাকে দেখে বুঝতে পারেন এ ছেলের মধ্যে আগুন আছে। সে কারণে তাকে বর্তমান স্কুলের তুলনা অনেক বেশি সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন স্কুল স্বামী বিবেকানন্দ স্কুলে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
কিন্তু অর্থের অভাবে রোহিত শর্মা সে প্রস্তাব বাতিল করে দেন। তবে তার কোচ হাল ছাড়ার পাত্র ছিলেন না। তার জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেন। ফলে কোনোরকম অর্থ ব্যয় ছাড়া ভালো প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। রোহিত শর্মা একজন অফ স্পিনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। কিন্তু কোচ তার মধ্যে ভালো একজন ব্যাটারের ছায়া দেখতে পান। তাইতো ব্যাটিং পজিশন আট থেকে এক লাফে চারে চলে আসেন।
২০২১ সালে টি২০ বিশ্বকাপে ভারতের ব্যর্থতার পর সে সময়ের অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে সরিয়ে রোহিত শর্মার হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়। হঠাৎ করে রোহিত দায়িত্ব পান তা নয়, আবার অনভিজ্ঞও ছিলেন তা নয়। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে নিয়মিত নেতৃত্ব দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, দলকে এনে দিয়েছেন শিরোপাও। তাছাড়া জাতীয় দলে নিয়মিত অধিনায়কের অনুপস্থিতিতে দল পরিচালনার দায়িত্বটা তার কাঁধেই এসে পড়তো। সাদা বলের ক্রিকেটে রোহিত শর্মা ভারতের সবচেয়ে সফল অধিনায়কও বটে।
ক্রিকেট ক্যারিয়ারে একের পর একসাফল্য ধরা দিয়েছে রোহিত শর্মার হাতে। তিনবার এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। একবার করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছেন। ২০১৯ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটের বর্ষসেরা নির্বাচিত হন তিনি। ২০২১ সালে টেস্ট টিম অব দ্য ইয়ার হন। আর তার দল ২০১১-২০২০ সালের ওডিআই ও টি টোয়েন্টিতে টিম অব দ্য ডিকেড নির্বাচিত হয়। ক্রিকেটে অসামান্য অবদান রাখায় ২০১৫ সালে তিনি অর্জুন অ্যাওয়ার্ড পান।
ক্রিকেটে রেকর্ড ও রোহিত শর্মা যেনো একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। রেকর্ড আর রেকর্ডে সমৃদ্ধ রোহিত শর্মার ক্রিকেট ক্যারিয়ার। ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি রোহিত শর্মার দখলে। সেই ইনিংসটি ২৬৪ রানের। ২০১৪ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে খেলেছিলেন সেই মারদাঙ্গা ইনিংসটি। অধিনায়ক হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ (২০৮*) রানও তার।
ব্যক্তিগত জীবনে রোহিত শর্মা বিবাহিত। ২০১৫ সালে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তার স্ত্রীর নাম রিতিকা সাজদেহ। তাদের পরিবার আলো করে আছে এক কন্যা সন্তান। ২০১৮ সালে জম্ম তার। বাণিজ্যিকভাবে রোহিত শর্মা সিয়াট ও সুইজারল্যান্ডের ঘড়ি নির্মাণ কোম্পানী হাবলটের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। এছাড়া অনেক নামীদামী ব্রান্ডের সঙ্গেও কাজ করেছেন। যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ম্যাগি, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি, নিশান, অ্যাডিডাস ও অপ্পো মোবাইল।
জম্ম: ১১ জানুয়ারি ১৯৭৩, বয়স: ৫১
খেলোয়াড়ি জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ২০১৪ সালে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) দল রাজস্থান রয়্যালসের মেন্টর হিসেবে কাজ শুরু করেন রাহুল দ্রাবিড়। পাশাপাশি তিনি জাতীয় দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। শুরুতে অর্থাৎ ২০১৪ ভারতের ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় দলের মেন্টর হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। পরের বছর ভারত অনুর্ধ্ব-১৯ ও ভারত 'এ' দলের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ শুরু করেন।
সেখানে তিনি বর্তমানে জাতীয় দলে খেলা ঋষভ পন্ত, ঈষান কিষাণ ও ওয়াশিংটন সুন্দরের সঙ্গে কাজ করেছেন। কোচিংয়ের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দলে বিশেষ করে আইপিএলের একাধিক দলের সঙ্গে মেন্টরের দায়িত্ব পালন করেছেন। সাফল্যের সঙ্গে চার বছর জুনিয়র দলের দায়িত্ব পালনের পর ২০১৯ ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমীর প্রধান কোচ নিযুক্ত হন তিনি। আর ২০২১ সালের নভেম্বরে জাতীয় দলের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মিস্টার ডিপেন্ডাবল খ্যাত দ্রাবিড়ের হাতে।
জাতীয় দলের দায়িত্ব নিয়েই সাফল্যের দেখা পান রাহুল দ্রাবিড়। ২০২১ সালের নভেম্বরে ভারত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও টেস্ট সিরিজে অংশ নেয়। টি-টোয়েন্টি ৩-০ ব্যবধানে এবং টেস্ট ১-০তে জয় পায় দ্রাবিড়ের দল। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয় করে ভারত। সাফল্য আর ব্যর্থতা মুদ্রার এপিঠঠ-ওপিঠ।
টি-২০ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে হার যেমন সঙ্গী হয়েছে তেমনি আছে, ২০২২ সালের এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের ঘটনা। পাকিস্তান ও হংকংকে হারিয়ে সুপার ফোরে পৌঁছেছিল ভারত, তবে সেখানে এক জয়ের বিপরীতে দুই হার সঙ্গী হয়েছিল ভারতের। ফলে বিদায় নিতে হয়েছিল তাদের। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল থেকে বিদায়ও সঙ্গী হয়েছে দ্রাবিড়ের।
রাহুল দ্রাবিড় ২০০৩ সালের ৪ মে বিয়ে করেন। তার স্ত্রী পেশায় একজন ডাক্তার। পারিবারিক জীবনে দ্রাবিড় দুই সন্তানের পিতা। বিয়ের দুই বছরের মাথায় তাদের পরিবারে প্রথম সন্তান জম্ম নেয়। সমিত তার নাম। ২০০৯ সালে দ্বিতীয় সন্তান আনভে জম্ম নেয় আনভে।
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া (সহ-অধিনায়ক), জসস্বি জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, সুর্যকুমার যাদব, রিশাভ পান্ত, সাঞ্জু স্যামসন, শিবাম দুবে, রবিন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদিপ যাদব, ইয়ুজবেন্দ্র চাহাল, আর্শদিপ সিং, জাসপ্রিত বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজ।
রিজার্ভ খেলোয়াড়: শুভমান গিল, রিঙ্কু সিং, খলিল আহমেদ ও আবেশ খান।
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
বিরাট কোহলি |
১১৭ |
১০৯ |
৪০৩৭ |
১২২* |
৫১.৭৫ |
১৩৮.১৫ |
১ |
৩৭ |
৩৬১ |
১১৭ |
রোহিত শর্মা |
১৫১ |
১৪৩ |
৩৯৭৪ |
১২১* |
৩১.৭৯ |
১৩৯.৯৭ |
৫ |
২৯ |
৩৫৯ |
১৯০ |
সুর্যকুমার যাদব |
৬০ |
৫৭ |
২১৪১ |
১১৭ |
৪৫.৫৫ |
১৭১.৫৫ |
৪ |
১৭ |
১৯২ |
১২৩ |
রিশাভ পান্ত |
৬৬ |
৫৬ |
৯৮৭ |
৬৫* |
২২.৪৩ |
১২৬.৩৭ |
০ |
৩ |
৮৬ |
৩৭ |
জসস্বি জয়সওয়াল |
১৭ |
১৬ |
৫০২ |
১০০ |
৩৩.৪৬ |
১৬১.৯৩ |
১ |
৪ |
৫৫ |
২৮ |
সাঞ্জু স্যামসন |
২৫ |
২২ |
৩৭৪ |
৭৭ |
১৮.৭০ |
১৩৩.০৯ |
০ |
১ |
৩১ |
১৫ |
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
ইয়ুজবেন্দ্র চাহাল |
৮০ |
২৯৪.০ |
২ |
২৪০৯ |
৯৬ |
৬/২৫ |
২৫.০৯ |
৮.১৯ |
২ |
১ |
জসপ্রিত বুমরাহ |
৬২ |
২২১.৫ |
১০ |
১৪৫৫ |
৭৪ |
৩/১১ |
১৯.৬৬ |
৬.৫৫ |
০ |
০ |
আর্শদিপ সিং |
৪৪ |
১৪৯.৫ |
২ |
১২৯৪ |
৬২ |
৪/৩৭ |
২০.৮৭ |
৮.৬৩ |
১ |
০ |
কুলদিপ যাদব |
৩৫ |
১২৩.২ |
২ |
৮৩২ |
৫৯ |
৫/১৭ |
১৪.১০ |
৬.৭৪ |
১ |
২ |
মোহাম্মদ সিরাজ |
১০ |
৩৮.০ |
২ |
৩৩৪ |
১২ |
৪/১৭ |
২৭.৮৩ |
৮.৭৮ |
১ |
০ |
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
ইক. |
৪/৫ |
হার্দিক পান্ডিয়া |
৯২ |
১৩৪৮ |
৭১* |
২৫.৪৩ |
১৩৯.৮৩ |
০/৩ |
৭৩ |
৪/১৬ |
৮.১৬ |
৩/০ |
রবিন্দ্র জাদেজা |
৬৬ |
৪৮০ |
৪৬* |
২২.৮৫ |
১২৫.৩২ |
০/০ |
৫৩ |
৩/১৫ |
৭.১০ |
০/০ |
অক্ষর প্যাটেল |
৫২ |
৩৬১ |
৬৫ |
১৯.০০ |
১৪৪.৪০ |
০/১ |
৪৯ |
৩/৯ |
৭.২৬ |
০/০ |
শিবাম দুবে |
২১ |
২৭৬ |
৬৩* |
৩৯.৪২ |
১৪৫.২৬ |
০/৩ |
৮ |
৩/৩০ |
৯.৮৬ |
০/০ |
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
টাই |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ স্কোর |
সর্বনিম্ন স্কোর |
২০০৭-২০২২ |
৪৪ |
২৭ |
১৫ |
১ |
১ |
২১৮ |
৭৯ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
২১৮/৪ |
২০.০ |
জয় |
ইংল্যান্ড |
ঢাকা |
১৯ সেপ্টে. ২০০৭ |
২১০/২ |
২০.০ |
জয় |
আফগানিস্তান |
আবুধাবি |
৩ নভে. ২০২১ |
১৯২/২ |
২০.০ |
পরাজয় |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
ওয়াংখেড়ে |
৩১ মার্চ ২০১৬ |
১৮৮/৫ |
২০.০ |
জয় |
অস্ট্রেলিয়া |
ডারবান |
২২ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৮৬/৫ |
২০.০ |
জয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
গ্রস আইলেট |
২ মে ২০১০ |
১৮৬/৫ |
২০.০ |
জয় |
জিম্বাবুয়ে |
মেলবোর্ন |
৬ নভে. ২০২২ |
১৮৪/৬ |
২০.০ |
জয় |
বাংলাদেশ |
অ্যাডিলেড |
২ নভে ২০২২ |
১৮০/৯ |
২০.০ |
পরাজয় |
নিউজিল্যান্ড |
জোহানেসবার্গ |
১৬ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৮০/৫ |
২০.০ |
জয় |
বাংলাদেশ |
নটিংহ্যাম |
৬ জুন ২০০৯ |
১৭৯/২ |
২০.০ |
জয় |
নেদারল্যান্ডস |
সিডনি |
২৭ অক্টো. ২০২২ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচট |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
বিরাট কোহলি |
২০১২-২০২২ |
২৭ |
২৫ |
১১৪১ |
৮৯* |
৮১.৫০ |
১৩১.৩০ |
০ |
১৪ |
১০৩ |
২৮ |
রোহিত শর্মা |
২০০৭-২০২২ |
৩৯ |
৩৬ |
৯৬৩ |
৭৯* |
৩৪.৩৯ |
১২৭.৮৮ |
০ |
৯ |
৯১ |
৩৫ |
যুবরাজ সিং |
২০০৭-২০১৬ |
৩১ |
২৮ |
৫৯৩ |
৭০ |
২৩.৭২ |
১২৮.৯১ |
০ |
৪ |
৩৮ |
৩৩ |
মহেন্দ্র সিং ধোনি |
২০০৭-২০১৬ |
৩৩ |
২৯ |
৫২৯ |
৪৫ |
৩৫.২৬ |
১২৩.৮৮ |
০ |
০ |
৩৬ |
১৬ |
গৌতম গম্ভীর |
২০০৭-২০১২ |
২১ |
২০ |
৫২৪ |
৭৫ |
২৬.২০ |
১১৮.০১ |
০ |
৪ |
৬১ |
৬ |
সুরেস রায়না |
২০০৯-২০১৬ |
২৬ |
২১ |
৪৫৩ |
১০১ |
২৫.১৬ |
১৩০.১৭ |
১ |
১ |
৪৭ |
১২ |
লোকেশ রাহুল |
২০২১-২০২২ |
১১ |
১১ |
৩২২ |
৬৯ |
৩২.২০ |
১৩৮.১৯ |
০ |
৫ |
২৭ |
১৫ |
সূর্যকুমার যাদব |
২০২১-২০২২ |
১০ |
৯ |
২৮১ |
৬৮ |
৫৬.২০ |
১৮১.২৯ |
০ |
৩ |
৩১ |
১১ |
হার্দিক পান্ডিয়া |
২০১৬-২০২২ |
১৬ |
১০ |
২১৩ |
৬৩ |
২৩.৬৬ |
১৩৬.৫৩ |
০ |
১ |
১৬ |
১০ |
বিরেন্দর শেবাগ |
২০০৭-২০১২ |
৯ |
৮ |
১৮৭ |
৬৮ |
২৩.৩৭ |
১২৯.৮৬ |
০ |
১ |
১৯ |
৬ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪ |
৫ |
রবিচন্দ্রন অশ্বিন |
২০১২-২০২২ |
২৪ |
৮৫.০ |
০ |
৫৫২ |
৩২ |
৪/১১ |
১৭.২৫ |
৬.৪৯ |
১ |
০ |
রবিন্দ্র জাদেজা |
২০০৯-২০২১ |
২২ |
৭৪.০ |
১ |
৫২৯ |
২১ |
৩/১৫ |
২৫.১৯ |
৭.১৪ |
০ |
০ |
হরভজন সিং |
২০০৭-২০১২ |
১৯ |
৬৯.০ |
৪ |
৪৬৮ |
১৬ |
৪/১২ |
২৯.২৫ |
৬.৭৮ |
১ |
০ |
ইরফান পাঠান |
২০০৭-২০১২ |
১৫ |
৪৩.০ |
১ |
৩২১ |
১৬ |
৩/১৬ |
২০.০৬ |
৭.৪৬ |
০ |
০ |
আশিষ নেহরা |
২০১০-২০১৬ |
১০ |
৩৯.০ |
১ |
২৬৯ |
১৫ |
৩/১৯ |
১৭.৯৩ |
৬.৮৯ |
০ |
০ |
মোহাম্মদ শামি |
২০১৪-২০২২ |
১৪ |
৪৫.৫ |
১ |
৩৭০ |
১৪ |
৩/১৫ |
২৬.৪২ |
৮.০৭ |
০ |
০ |
আরপি সিং |
২০০৭-২০০৯ |
৯ |
২৯.০ |
০ |
১৮৬ |
১৪ |
৪/১৩ |
১৩.২৮ |
৬.৪১ |
১ |
০ |
হার্দিক পান্ডিয়া |
২০১৬-২০২২ |
১৬ |
৩৬.০ |
০ |
৩২৯ |
১৩ |
৩/৩০ |
২৫.৩০ |
৯.১৩ |
০ |
০ |
জহির খান |
২০০৯-২০১২ |
১২ |
৩৮.৪ |
০ |
৩২২ |
১২ |
৪/১৯ |
২৬.৮৩ |
৮.৩২ |
১ |
০ |
যুবরাজ সিং |
২০০৭-২০১৬ |
৩১ |
৩১.৪ |
০ |
২৩০ |
১২ |
৩/২৪ |
১৯.১৬ |
৭.২৬ |
০ |
০ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
মহেন্দ্র সিং ধোনি |
২০০৭-২০১৬ |
৩৩ |
৩২ |
২১ |
১১ |
রোহিত শর্মা |
২০০৭-২০২২ |
৩৯ |
১৬ |
১৬ |
০ |
রবিন্দ্র জাদেজা |
২০০৯-২০২১ |
২২ |
১১ |
১১ |
০ |
বিরাট কোহলি |
২০১২-২০২২ |
২৭ |
১১ |
১১ |
০ |
সুরেশ রায়না |
২০০৯-২০১৬ |
২৬ |
১১ |
১১ |
০ |
দিনেশ কার্তিক |
২০০৭-২০২২ |
১০ |
১০ |
৮ |
২ |
হার্দিক পান্ডিয়া |
২০১৬-২০২২ |
১৬ |
৯ |
৯ |
০ |
গৌতম গম্ভীর |
২০০৭-২০১২ |
২১ |
৮ |
৮ |
০ |
যুবরাজ সিং |
২০০৭-২০১৬ |
৩১ |
৭ |
৭ |
০ |
হরভজন সিং |
২০০৭-২০১২ |
১৯ |
৬ |
৬ |
০ |
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
আয়ারল্যান্ড 96/10 (16.0 ওভার )
ভারত 97/2 (12.2 ওভার)
ফল: ভারত ৮ উইকেটে জয়ী
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
ভারত 119/10 (19.0 ওভার)
পাকিস্তান 113/7 (20.0 ওভার)
ফল: ভারত ৬ রানে জয়ী
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
যুক্তরাষ্ট্র 110/8 (20 ওভার)
ভারত 111/3 (18.2 ওভার)
ফল: ভারত ৭ উইকেটে জয়ী।
সেন্ট্রাল ব্রোওয়ার্ড পার্ক, লডারহিল, ফ্লোরিডা
ভারত 0/0 (0.0 ওভার)
ফল: ম্যাচ পরিত্যক্ত।
কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ
ভারত 181/8 (২০ ওভার)
আফগানিস্তান 134/10 (20 ওভার)
ফল: ভারত ৪৭ রানে জয়ী।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা
ভারত 196/5 (20 ওভার )
বাংলাদেশ 146/8 (20 ওভার)
ফল: ভারত ৫০ রানে জয়ী।
ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া
ভারত 205/5 (20 ওভার)
অস্ট্রেলিয়া 181/7 (20 ওভার)
ফল: ভারত ২৪ রানে জয়ী
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা
ভারত 171/7 (20 ওভার)
ইংল্যান্ড 103/10 (16.4 ওভার)
ফল: ভারত ৬৮ রানে জয়ী ।
কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ
ভারত 176/7 (20 ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা 169/7 (20 ওভার )
ফল: ভারত ৭ রানে জয়ী ।