ICC t20 Worldcup 2024
অস্ট্রেলিয়া

Team Image

ভারসম্যপূর্ণ দল, তবুও ভয় ‘সঠিক একাদশ’ খুঁজে না পাওয়া

বিশ্বকাপ ও অস্ট্রেলিয়া- রোমাঞ্চ ছড়িয়ে দিতে অথবা ভবিষ্যৎদ্বানী করার জন্য দুটি শব্দই যথেষ্ট বোধ হয়। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ; দুটিরই বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে তাদের চক্রপূরণের চ্যালেঞ্জ।

যদিও সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা ভুলেই যেতে চাইবে অসিরা। ঘরের মাঠে ওই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতা তো দূর, নক আউট পর্বেও যেতে পারেনি তারা। তবে এবারের বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তোলার জন্য মরিয়া থাকবে অসিরা।

কোথায় তাদের শক্তি...

ভারসম্যপূর্ণ দলের সঙ্গে ভালো ব্যাকআপ থাকা অস্ট্রেলিয়ার বড় শক্তি এবার। ব্যাটার, বোলার অথবা অলরাউন্ডার- দলে ঘাটতি খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। এর বাইরে অনেক বেশি ব্যাকআপ অপশনও আছে তাদের হাতে, দল ব্যর্থ হওয়া শুরু করলে যেটি কাজে আসবে তাদের।

অস্ট্রেলিয়া দলে ফিনিশারও অনেক বেশি। টিম ডেভিড, মার্কাস স্টয়নিজ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো ক্রিকেটাররা যে কোনো প্রতিপক্ষকেই গুঁড়িয়ে দিতে পারেন মুহূর্তে। দল যখন রান তাড়া করবে, তখন তাদের দিকেই নজরটা থাকবে বেশি।

অস্ট্রেলিয়া দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বড় সুযোগটা এবার মিচেল মার্শের সামনে। ইনজুরি দুশ্চিন্তা কাটিয়ে ক্রিকেটার হিসেবে চোখ এখন তার ওপর থাকে। তবে এবার মার্শ আলাদা হয়ে থাকতে পারেন অধিনায়ক হিসেবে দলকে শিরোপা জিতিয়ে। দলটির আরও একজনের সামনেও সুযোগ থাকছে নিজেকে চেনানোর- প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া নাথান এলিস তিনি।

অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটি হতে পারে যে কোনো দলের জন্য ভয়ঙ্কর। ডেভিড ওয়ার্নার এবং ট্রাভিস হেড জুটি যদি নিজেদের মেলে ধরতে পারে পরিপূর্ণরূপে, তাহলে প্রতিপক্ষ স্রেফ উড়ে যাবে। আইপিএলে ট্রাভিস হেড সেটা দেখিয়েছেন বারবার। আর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল কী করতে পারেন, তা গত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই দেখিয়েছেন। একার হাতে একটি ম্যাচ জিতিয়েছেন ডাবল সেঞ্চুরি করে।

কোথায় দুর্বলতা, কী ভয়...

ভঙ্গুর স্পিন আক্রমণ চিন্তার কারণ হতে পারে অস্ট্রেলিয়ার জন্য। উইকেট নেওয়ার মতো স্পিনার তাদের আছেন কেবল একজন- অ্যাডাম জাম্পা। তাকে স্বাভাবিকভাবেই চাপে থাকতে হবে। জাম্পার বাইরে স্পিনে তাদের বিকল্প দু’জন- অ্যাস্টন অ্যাগার ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ২০২২ সালের পর আর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেননি অ্যাগার, ম্যাক্সওয়েল মূলত পার্ট টাইম বোলার।

ম্যাক্সওয়েলের ব্যাট হাতে অফ ফর্মও অস্ট্রেলিয়ার জন্য দুশ্চিন্তার। একই ব্যাপার ক্যামেরন গ্রিনের ক্ষেত্রেও। অস্ট্রেলিয়ার জন্য ভয়ের কারণ তাদের হাতে অনেক বেশি অলরাউন্ডার থাকা। এর মধ্যে থেকে ঠিকঠাক একাদশ খুঁজে বের করা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে পারে দলটি।

কবে, কাদের সঙ্গে খেলা?

বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৬ জুন ওমানের মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া। ‘বি’ গ্রুপে তাদের পরের ম্যাচ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৮ জুন। ১২ জুন নামিবিয়া ও ১৬ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের বাকি দুই ম্যাচ খেলবে অস্ট্রেলিয়া।

Captain Image

মিচেল মার্শ

জন্ম: ২০ অক্টোবর, ১৯৯১ (অ্যাটাডেল, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া)। বয়স: ৩২
জাতীয় দলে ভূমিকা: পেস বোলিং অলরাউন্ডার

এবার বড়দের বিশ্বকাপ জেতানোর পালা মিচেল মার্শের

ব্যাকগ্রাউন্ড

বাবা জিওফ মার্শ ও বড় ভাই শন মার্শ খেলেছেন অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলে। বোন মেলিশা মার্শ খেলেন বাস্কেটবল। পুরো দস্তুর ক্রীড়া পরিবার যেটিকে বলে- মিচেল মার্শদের তাই। তিনিও অল্প বয়সেই আশার ফুল ছড়িয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে।

ক্যারিয়ারের উত্থান-পতন

মার্শদের ছোট ভাইয়ের নেতৃত্বে ২০১০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতে অস্ট্রেলিয়া। পরের বছর মাত্র ১৯ বছর বয়সে অভিষেক হয় আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। এবার তার নেতৃত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবে অস্ট্রেলিয়া।

অনেক আশা নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু হলেও পতনও পরখ করতে হয়েছে মিচেল মার্শকে। ২০১৮ সালে বল টেম্পারিং কাণ্ডের পর টেস্টে সহ-অধিনায়কত্ব পান মার্শ; কিন্তু এরপর টানা অফ ফর্মের কারণে বাদ পড়ে যান জাতীয় দল থেকে, জায়গা হয়নি কেন্দ্রীয় চুক্তিতেও।

তবে ২০২০ সালে ফের জাতীয় দলে টি-টোয়েন্টিতে প্রত্যাবর্তন হয় তার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ভালো করায় খেলতে যান বিশ্বকাপেও। এরপর ফাইনালে ৫০ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে জেতান প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা, হন ম্যাচসেরা।

অধিনায়কত্ব

গত বছর বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পর দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের জন্য অধিনায়ক ঘোষণা করা হয় মার্শকে। ওই সিরিজের সেরা খেলোয়াড় হন তিনি, দলকেও জয় এনে দেন। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ২-১ এ সিরিজ জেতে অসিরা, নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে হারায় ৩-০তে।

শেষ পর্যন্ত মিচেল মার্শের ওপরই ভরসা রাখার সিদ্ধান্ত নেয় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। পেস বোলিংয়ের সঙ্গে পাওয়ার হিটিংয়ের জন্য খ্যাতি আছে তার। এখনও পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ৫৪ ম্যাচে ১৩৫.৩৫ স্ট্রাইক রেট ও ৩৪ গড়ে ১৪৩২ রান করেছেন মার্শ।

যদিও এবারের আইপিএল থেকে মাঝপথেই চোটের কারণে ফিরতে হয়েছে তাকে। তবে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিতে মরিয়া তিনি। আশা দেখিয়েছেন, ঠিকঠাক ফিরবেন বিশ্বকাপের আগেই। তার নেতৃত্বে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন দেখছে অসিরাও।

Coach Image

অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড

জম্ম: ৫ জুন ১৯৮১; বয়স: ৪৩ বছর

 

বিবর্ণ খেলোয়াড়ী জীবনের পর সফল কোচ

খেলোয়াড়ী জীবন

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলোয়াড়ী জীবনটা খুব লম্বা করতে পারেননি। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলে এসেছিলেন, ছিল ভালো কিছু করতে পারার প্রতিশ্রতিও। কিন্তু পেস বোলিং অলরাউন্ডার অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন মাত্র ৪টি টেস্ট ম্যাচ, উইকেট নিয়েছেন ৯টি।

ঘরোয়া ক্রিকেটে অবশ্য রেকর্ডবুকটা বেশ সমৃদ্ধ। ৯৫টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে ২০১টি উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি ৪৮২৫ রান করেছেন তিনি। লিস্ট এ ক্রিকেটে ১০০ ম্যাচে উইকেট ৭৯টি, রান করেছেন ১৮৮৮। ক্যারিয়ারের শেষদিকে এসে টি-টোয়েন্টিও খেলেছেন।

আইপিএলে দুবার তাকে কিনে নেয় দিল্লি ডেয়ারডেভিলস। সবমিলিয়ে ৯৩ টি-টোয়েন্টি খেলে ৮২ উইকেট তার।

কোচিং ক্যারিয়ার

খেলোয়াড়ী জীবনটা খুব রঙিন না হলেও কোচ হিসেবে দারুণ সফল হয়ে গেছেন অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড। গত বছর (২০২৩ সালে) তার অধীনেই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। এ বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ম্যাকডোনাল্ড যাচ্ছেন অসিদের হেড কোচ হিসেবে।

৪৩ বছর বয়সী ম্যাকডোনাল্ড অবসরের পর তার কোচিং ক্যারিয়ারের শুরু হয় লেস্টার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে। দলটিকে নিজের প্রথম বছরেই শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা জেতান। পরের বছর তিনি কোচ হন মেলবোর্ন রেনেগেডসের। আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের হেড কোচ ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বোলিং কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

২০১৯ সালে যুক্ত হন অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে। তখন জাস্টিন ল্যাঙ্গারের সহকারী কোচ ছিলেন তিনি। ২০২২ সালে ল্যাঙ্গার পদত্যাগের ঘোষণা দিলে ভারপ্রাপ্ত হেড কোচ করা হয় ম্যাকডোনাল্ডকে। শেষ পর্যন্ত ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আস্থা রাখে তার ওপরই। ২০২২ সালে চার বছরের চুক্তিতে হেড কোচ করা হয় তাকে।

বোর্ডের এই আস্থার বিপরীতে সাফল্যও মেলে। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে শুরুটা ভালো না করলেও শেষ পর্যন্ত ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। আরেকটি বিশ্বকাপ যখন দোরগোড়ায়, তখনও স্বাভাবিকভাবেই অসিদের নিয়ে প্রত্যাশা বেশ উঁচুতে। ম্যাকডোনাল্ডের কৌশলে আরও একবার তারা শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে পারে কি না সেটিই এখন দেখার।

ব্যক্তিগত জীবন

১৯৮১ সালে ভিক্টোরিয়াতে জম্ম ম্যাকডোনাল্ডের। খেলোয়াড় হিসেবে তার ক্যারিয়ারটা তেমন একটা দীর্ঘ নয়। মাত্র ৪ টেস্ট খেলা ম্যাকডোনাল্ড কখনো ওয়ানডে খেলেননি। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক সন্তানের জনক।

অস্ট্রেলিয়া স্কোয়াড

টিম ডেভিড, ট্রাভিস হেড, ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), ক্যামেরন গ্রিন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিজ, অ্যাস্টন অ্যাগার, জশ ইংলিশ (উইকেটরক্ষক), ম্যাথু ওয়েড (উইকেটরক্ষক), প্যাট কামিন্স, নাথান এলিস, জশ হ্যাজলউড, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা।

ব্যাটার

নাম

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০

৫০

ডেভিড ওয়ার্নার

১০৩

১০৩

৩০৯৯

১০০*

৩৩.৬৮

১৪২.৬৭

২৬

৩২০

১১৩

ম্যাথ্যু ওয়েড

৮৫

৬৪

১১৭৫

৮০

২৬.৭০

১৩৪.৭৪

৯২

৪৬

ট্রাভিস হেড

২৬

২৫

৬৫৬

৯১

২৯.৮১

১৪৭.০৮

৬২

২৭

টিম ডেভিড

২৫

২২

৫০৪

৬৪

৩৩.৬০

১৬৯.৬৯

৪০

৩১

জস ইংলিশ

২১

২১

৪৭০

১১০

২৬.১১

১৫২.১০

৪৬

১৮

 বোলার

নাম

ম্যাচ

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

অ্যাডাম জাম্পা

৮০

২৮৫.৫

২০৮২

৯২

৫/১৯

২২.৬৩

৭.২৮

মিচেল স্টার্ক

৬০

২২৫.০

১৭২৭

৭৪

৪/২০

২৩.৩৩

৭.৬৭

জস হ্যাজলউড

৪৫

১৬৯.৪

১৩০৪

৬১

৪/১২

২১.৩৭

৭.৬৮

প্যাট কামিন্স

৫২

১৯০.০

১৪১২

৫৭

৩/১৫

২৪.৭৭

৭.৪৩

অ্যাস্টন অ্যাগার

৪৭

১৬৫.৪

১০৭৩

৪৮

৬/৩০

২২.৩৫

৬.৪৭

নাথান এলিস

১৪

৫১.০

৪০৮

২৪

৪/২৮

১৭.০০

৮.০০

অলরাউন্ডার

নাম

ম্যাচ

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০/৫০

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

/

মিচেল মার্শ

৫৪

১৪৩২

৯২*

৩৪.০৯

১৩৫.৩৪

০/৯

১৭

৩/২৪

২২.৭৬

৭.৭৪

০/০

গেøন ম্যাক্সওয়েল

১০৬

২৪৬৮

১৪৫*

৩০.০৯

১৫৫.৫১

৫/১০

৪০

৩/১০

৩০.১৭

৭.৯৮

০/০

মার্কাস স্টয়নিজ

৫৯

৯৪০

৭৮

২৯.৩৭

১৪৫.০৬

০/২

২৯

৩/১৮

২৭.২৪

৮.৬৪

০/০

ক্যামেরন গ্রিন

১৩৯

৬১

১৭.৩৭

১৭৩.৭৫

০/২

২/১৬

৩৫.৬০

৮.৯০

০/০

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া : পরিসংখ্যান

  • বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ:৮ বার
  • চ্যাম্পিয়ন: ১ বার (২০২১)
  • রানার্স আপ: একবার (২০১০)
  • সেমিফাইনাল: ২ বার (২০০৭, ২০১২)
  • সুপার টেন: ২ বার (২০১৪, ২০১৬)
  • সুপার টুয়েলভ: ১ বার (২০২২)
  • গ্রুপ পর্ব: ১ বার (২০০৯)

সংক্ষেপে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ

সময়কাল

ম্যাচ

জয়

পরাজয়

টাই

ফল হয়নি

সর্বোচ্চ স্কোর

সর্বনিম্ন স্কোর

২০০৭-২০২২

৪০

২৫

১৫

১৯৭

৮৬

বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সেরা ১০টি ইনিংস

স্কোর

ওভার

 ফল

প্রতিপক্ষ

ভেন্যু

তারিখ

১৯৭/৭

১৯.৫

জয়

পাকিস্তান

গ্রসআইলেট

১৪ মে ২০১০

১৯৩/৪

২০.০

জয়

পাকিস্তান

মোহালি

২৫ মার্চ ২০১৬

১৯১

২০.০

জয়

পাকিস্তান

গ্রস আইলেট

২ মে ২০১০

১৮৪/৫

২০.০

জয়

ভারত

ব্রিজটাউন

৭ মে ২০১০

১৭৯/৫

২০.০

জয়

আয়ারল্যান্ড

ব্রিসবেন

৩১ অক্টো. ২০২২

১৭৮/৮

২০.০

পরাজয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ

মিরপুর

২৮ মার্চ ২০১৪

১৭৭/৫

১৯.০

জয়

পাকিস্তান

দুবাই

১১ নভে. ২০২১

১৭৫

২০.০

পরাজয়

পাকিস্তান

মিরপুর

২৩ মার্চ ২০১৪

১৭৩/৭

২০.০

পরাজয়

ভারত

ডারবান

২২ সেপ্টে. ২০০৭

১৭৩/২

১৮.৫

জয়

নিউজিল্যান্ড

দুবাই

১৪ নভে. ২০২১

 বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সেরা ১০ ব্যাটার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

ইনিংস

রান

সর্বোচ্চ

গড়

স্ট্রা. রেট

১০০

৫০

ডেভিড ওয়ার্নার

২০০৯-২০২২

৩৪

৩৪

৮০৬

৮৯*

২৫.১৮

১৩৩.২২

৮৬

৩১

শেন ওয়াটসন

২০০৭-২০১৬

২৪

২২

৫৩৭

৮১

২৮.২৬

১৪০.৯৪

৪১

৩১

অ্যারোন ফিঞ্চ

২০১৪-২০২২

১৬

১৬

৪৫৮

৭১

৩০.৫৩

১১৯.২৭

৪০

২০

গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

২০১২-২০২২

২৪

২১

৪৪৬

৭৪

২৭.৮৭

১৪৭.৬৮

৩৮

২৩

মাইক হাসি

২০০৭-২০১২

২১

১৬

৪৩৭

৬০*

৫৪.৬২

১৩৯.৬১

৩৩

১৬

মিচেল মার্শ

২০১৬-২০২২

১২

১১

৩২১

৭৭*

৩৫.৬৬

১৩৬.০১

২৬

১৬

ম্যাথ্যু হেইডেন

২০০৭-২০০৭

২৬৫

৭৩*

৮৮.৩৩

১৪৪.৮০

৩২

১০

ক্যামেরন হোয়াইট

২০১০-২০১৪

১৫

১৩

২৫৮

৮৫*

৩৬.৮৫

১৩৬.৫০

১৮

১৪

ডেভিড হাসি

২০০৯-২০১২

১০

১০

২৩৪

৫৯

২৬.০০

১৩২.২০

১৫

মার্কাস স্টইনিজ

২০২১-২০২২

১১

২০৬

৫৯*

৫১.৫০

১৫১.৪৭

১৪

১২

বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সেরা ১০ বোলার

খেলোয়াড়

সময়কাল

ম্যাচ

ওভার

মেডেন

রান

উইকেট

সেরা

গড়

ইক.

মিচেল স্টার্ক

২০১২-২০২২

২০

৭৯.০

৬৬০

২৭

৩/২০

২৪.৪৪

৮.৩৫

অ্যাডাম জাম্পা

২০১৬-২০২২

১৪

৫০.০

৩০৬

২৩

৫/১৯

১৩.৩০

৬.১২

শেন ওয়াটসন

২০০৭-২০১৬

২৪

৭৫.২

৬০৮

২২

৩/২৬

২৭.৬৩

৮.০৭

মিচেল জনসন

২০০৭-২০১০

১৪

৫২.১

৩৫১

২০

৩/১৫

১৭.৫৫

৬.৭২

জস হ্যাজলউড

২০১৬-২০২২

১৩

৪৭.০

৩৬৩

১৭

৪/৩৯

২১.৩৫

৭.৭২

প্যাট কামিন্স

২০১২-২০২২

১৭

৬৪.০

৫০৬

১৪

২/১৬

৩৬.১৪

৭.৯০

ডার্ক ন্যানেস

২০১০-২০১০

২৬.০

১৮৩

১৪

৪/১৮

১৩.০৭

৭.০৩

মাইকেল ক্লার্ক

২০০৭-২০০৭

২৪.০

১৪৪

১২

৪/২০

১২.০০

৬.০০

স্টিভেন স্মিথ

২০১০-২০২২

১৯

২৩.০

১৬৩

১১

৩/২০

১৪.৮১

৭.০৮

ব্রেট লি

২০০৭-২০০৯

৩২.০

২৬৬

১০

৩/২৭

২৬.৬০

৮.৩১

বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সেরা ১০ ফিল্ডার

নাম

সময়কাল

ম্যাচ

ডিসমিশাল

ক্যাচ

স্ট্যাম্পিং

ডেভিড ওয়ার্নার

২০০৯-২০২২

৩৪

২১

২১

ম্যাথ্যু ওয়েড

২০১২-২০২২

১৭

১৭

১৫

গেøন ম্যাক্সওয়েল

২০১২-২০২২

২৪

১৬

১৬

স্টিভেন স্মিথ

২০১০-২০২২

১৯

১৪

১৪

মাইক হাসি

২০০৭-২০১২

২১

১২

১২

মাইকেল ক্লার্ক

২০০৭-২০১০

১৪

অ্যাডাম গিলক্রিস্ট

২০০৭-২০০৭

ব্র্যাড হ্যাডিন

২০০৭-২০১৪

১৫

ডেভিড হাসি

২০০৯-২০১২

১০

শেন ওয়াটসন

২০০৭-২০১৬

২৪

সময়সূচি

০৬ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 164/4 (20 ওভার)

ওমান ওমান 125/9 (20 ওভার)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৩৯ রানে জয়ী।

০৮ জুন, ২০২৪, ১১:০০ পিএম

কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 201/7 (20.0 ওভার)

ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড 165/6 (20.0 ওভার)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৩৬ রানে জয়ী

১২ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা

নামিবিয়া নামিবিয়া 72/10 (17 ওভার)

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 74/1 (5.4 ওভার)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে জয়ী।

১৬ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া

স্কটল্যান্ড স্কটল্যান্ড 180/5 (20 ওভার)

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 186/5 (19.4 ওভার)

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে জয়ী

২১ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা

বাংলাদেশ বাংলাদেশ 140/8 (20 ওভার)

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 100/2 (11.2 ওভার)

ফল: ডিএলএস মেথডে অস্ট্রেলিয়া ২৮ রানে জয়ী।

২৩ জুন, ২০২৪, ০৬:৩০ এএম

অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট

আফগানিস্তান আফগানিস্তান 148/6 (20 ওভার)

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 127/10 (19.2 ওভার)

ফল: আফগানিস্তান ২১ রানে জয়ী।

২৪ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম

ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া

ভারত ভারত 205/5 (20 ওভার)

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া 181/7 (20 ওভার)

ফল: ভারত ২৪ রানে জয়ী