সমর্থকদের ভীষণ প্রত্যাশার চাপ থাকে সবসময়ই। বাংলাদেশও বিশ্বকাপে যায় বড় প্রত্যাশা নিয়ে; কিন্তু প্রতিবারই তাদের ফিরতে হয় একরাশ হতাশাকে সঙ্গী করে। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অবশ্য এত বেশি আশা নেই দলটিকে নিয়ে।
বিশ্বকাপের আগ মুহূর্তে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে পর্যন্ত ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারতে হয়েছে। প্রথম দুই ম্যাচ হারের পর সিরিজের শেষ ম্যাচে এসে যদিও বাংলাদেশ নিজেদের শক্তির পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে। তবুও, বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে টাইগাররা কী করে সেটাই এখন সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার বিষয়।
সাম্প্রতিক ফর্ম যে খুব একটা ভালো নয়, তা চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া যায়। দলে অনভিজ্ঞ আর অফফর্মে থাকা ক্রিকেটার আছেন বেশ কয়েকজন। তাদের নিয়ে দুশ্চিন্তা দিন বাড়ছেই।
বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি হতে পারেন দলটির বোলাররা। বিশেষত তিন পেসার তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান অনেকদিন ধরেই ভালো করে আসছেন। এবার তারা বড় মঞ্চেও নিজেদের প্রমাণ করবেন, এমন আশা করা খুব বড় চাওয়া নয়। বিশেষ করে করে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে মোস্তাফিজের ১০ রানে ৬ উইকেট নেয়ার পর প্রত্যাশাটা বেড়েছে।
যদিও তাসকিনের চোট কিছুটা চিন্তা বাড়িয়েছে। দলের অবশ্য আশা, বিশ্বকাপ আগেই সুস্থ হয়ে যাবেন বলে আশা করছেন তিনি। এ তিন পেসারের সঙ্গে আছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের চেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে দলে নেওয়া পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
স্পিন ইউনিটে এবার বেশ পূর্ণতা নিয়েই যাচ্ছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে শেখ মেহেদী হাসান, তানভীর ইসলাম ও রিশাদ হোসেন আছেন এই বিভাগে- এখানে আছে বাঁহাতি, ডানহাতি অফ স্পিনার ও লেগ স্পিনার, সবই। এর সঙ্গে প্রয়োজনের সময় হাত ঘুরাতে পারবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও।
বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় চিন্তা ব্যাটার, বিশেষত টপ অর্ডারদের ফর্ম। লম্বা সময় ধরে দলের সঙ্গে থাকা লিটন দাস নিজের ফর্ম খুঁজে ফিরছেন অনেকদিন ধরেই। এর সঙ্গে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তও ছন্দ খুঁজে পাচ্ছেন না। চোখের সমস্যায় থাকা সাকিব আল হাসান ব্যাট হাতে নিজের পুরোটা দিতে পারছেন না। যদিও ব্যাট, বল মিলিয়ে দলের সবচেয়ে বড় ভরসা এখনও তিনি।
টপ অর্ডার ব্যাটারদের অফ ফর্মে তাদের জন্য একটু স্বস্তি মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ রান পাচ্ছেন নিয়মিত। যদিও শেষদিকটাতে জাকের আলি, মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেনের ওপর ভরসা থাকবে তাদের। তাদের অভিজ্ঞতার ঘাটতি ভোগাতে পারে বিশ্বকাপে।
৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করবে বাংলাদেশ। একদিন পরই তাদের মাঠে নামতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপকক্ষে। যুক্তরাষ্ট্রে দুই ম্যাচ খেলার পর গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজে যাবে তারা। ১৩ জুন ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ও ১৭ জুন নেপালের মুখোমুখি হবে
জন্ম: ২৫ আগস্ট, ১৯৯৮ (রাজশাহী), বয়স: ২৫ বছর।
দলে ভূমিকা: টপ অর্ডার ব্যাটার।
ট্রল, সমালোচনা ছিল নিত্যসঙ্গী। তাকে প্রতিনিয়ত লড়তে হয়েছে মাঠেও। প্রতিপক্ষ তো বটেই, দুয়োধ্বনি নিয়মিত ভেসে এসেছে গ্যালারি থেকে। নাজমুল হোসেন শান্ত তবুও অবিচল আর চুপচাপ থেকেছেন। অপেক্ষা করেছেন সঠিক সময়ের। সেটি যখন এসেছে, তাকে দিয়েছে দু’হাত ভরে।
স্কুল ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরি করে প্রথম আলোচনায় আসেন তিনি। এরপর ২০১৪ ও ২০১৬ সালে খেলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। ঘরোয়া ক্রিকেটেও প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে সুযোগ হয় জাতীয় দলে। ২০১৭ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে অভিষেক হয় শান্তর।
এর আগে-পরে মিলিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে জাতীয় দলের আগের প্রায় সব পর্যায়েই নেতৃত্ব করেছেন শান্ত। তাকে নেতা হিসেবে তৈরি করার চেষ্টা করে যাচ্ছিল বিসিবি। কিন্তু তার ব্যাট কথা বলেনি একদমই। তাকে নিয়ে বাড়তে থাকে হতাশাও।
কিন্তু টিম ম্যানেজমেন্ট আস্থা অব্যাহত রাখে তার ওপর। শান্তও ভালো কিছু করে দেখাতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন সবসময়। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দলীয় ব্যর্থতার পরও সবচেয়ে বেশি রান ছিল শান্তরই। এরপর থেকে তিন ফরম্যাটেই ছন্দ খুঁজে পান তিনি।
২০২৩ সালের বিপিএলে সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সবচেয়ে বেশি ৫১৬ রান করেন শান্ত। একই বছর ওয়ানডেতে প্রায় এক হাজার রান আসে তার ব্যাট থেকে। যদিও ওয়ানডে বিশ্বকাপটা দলের মতো ভালো কাটেনি তার।
তবে এই বিশ্বকাপের পরই নতুন এক দায়িত্ব পেয়ে যান শান্ত। বিশ্বকাপে দুটি ম্যাচ নেতৃত্ব দেওয়ার পর সাকিবের অনুপুস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে কিছুদিন অধিনায়কত্ব করেন। এর মধ্যে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট জয় এনে দেন, তাদের মাঠে গিয়ে প্রথমবারের মতো জেতেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি।
এমন সাফল্যের পর বিসিবির চোখ তার দিকে ছিলই। এর মধ্যে সাকিব আল হাসান ঘোষণা দেন সব ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর। নতুন অধিনায়ক হিসেবে শান্তকেই প্রত্যাশিতভাবে বেছে নেয় বিসিবি। তার নেতৃত্বে এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য শান্তর ব্যাটে রান নেই খুব একটা, তার স্ট্রাইক রেট নিয়েও সমালোচনা সহ্য করতে হচ্ছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচে যথাক্রমে ২১, ১৬, ৬, ২ ও ৩৬ রান করেন তিনি। তবে বিশ্বকাপে নিজের চেনা ছন্দ খুঁজে পেতে মরিয়া তিনি। তেমন কিছু না হলে দলকেও যে বেশ বিপদেই পড়তে হবে!
জন্ম: ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৮ (কলম্বো, শ্রীলঙ্কা); বয়স: ৫৫
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ছিলেন ওপেনিং ব্যাটার। পেস বলটাও করতে পারতেন ভালোই। পরের দিকে এসে খেলেছেন মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। চন্ডিকা হাথুরুসিংহে শ্রীলঙ্কার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন টেস্ট ও ওয়ানডে দুই ফরম্যাটেই। তবে তিনি পরে নাম করেছেন বেশি কোচিংয়ে এসে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের হেড কোচ হিসেবে যাচ্ছেন তিনি।
টেস্টে ২৬ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার হয়ে মাঠে নেমেছেন হাথুরুসিংহে। ২৯.৬২ গড়ে তার ব্য্যাট থেকে এসেছে ১২৭৪ রান, নিয়েছেন ১৭ উইকেট। ওয়ানডেতে ৩৫ ম্যাচ খেলে ৬৬৯ রান করেছেন, উইকেট নিয়েছেন ১৪টি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অবশ্য বেশ বড় নাম ছিলেন হাথুরুসিংহে। ২০৭ ম্যাচ খেলে ১০৮৬১ রান করেছেন তিনি, আছে ৪২৫ উইকেট।
২০০৫ সালে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটকে বিদায় বলেন হাথুরু। এরপর মনোযোগ দেন কোচিংয়ে। শুরুতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোচ হন এক বছরের চুক্তিতে। এরপর থেকে শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ শুরু করেন হাথুরু, হেড কোচ ট্রেভর বেইলিসের সহকারী হন তিনি।
তবে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে এই দফার শেষটা খুব একটা ভালো হয়নি হাথুরুসিংহের জন্য। ২০১০ সালে জিম্বাবুয়ে ট্যুরের মাঝপথে কোচিং কোর্স করতে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ায় তাকে বরখাস্ত করা হয়। ওই সময় অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা অনুরোধ করলেও হাথুরুকে চাকরিতে ফেরানো হয়নি।
এরপর অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য চেষ্টা চালান হাথুরু। কাজ করেন নিউ সাউথ ওয়েলস ও সিডনি থান্ডার্সে। আবার তিনি জাতীয় দলের দায়িত্বে ফেরেন বাংলাদেশে এসে।
দেশটির হয়ে দুর্দান্ত সাফল্য পান। ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল ও ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে দলকে নিয়ে যান তিনি। তার হাত ধরে বাংলাদেশ পার করে স্বর্ণ সময়। কিন্তু এরপর হুট করেই বাংলাদেশের দায়িত্ব ছাড়েন হাথুরু। তাকে তখন বিসিবি ধরে রাখতে চাইলে শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা জাতীয় দলের হেড কোচের চাকরিতে যোগ দেন তিনি।
কিন্তু এই চাকরিতে সুদিন খুঁজে পাননি হাথুরু। দুই বছরের মাথায় শ্রীলঙ্কার দায়িত্ব ছেড়ে চলে যান অস্ট্রেলিয়ায়। কয়েক বছরের বিরতি দিয়ে আবারও তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে বিসিবি। রাসেল ডমিঙ্গোর পর ২০২৩ সালে হাথুরু আবার দায়িত্ব নেন তাদের।
এ দফায়ও শুরুতেই সাফল্য পান। তার অধীনে টি-টোয়েন্টিতে তখনকার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশ। যদিও ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপটা একদমই ভালো কাটেনি। এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভাগ্য বদলের আশায় থাকবেন হাথুরু।
ক্রিকেটই জীবন হাথুরুসিংহের তবে ব্যক্তিগত জীবনকে উপেক্ষা করে নয়। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন দায়িত্বশীল মানুষ। অবসর সময়টা বিভিন্নভাবে উপভোগ করে থাকেন তিনি। গান শুনতে ভালোবাসেন। গিটারে ভালো সুর তুলতে দক্ষ তিনি। ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা এবং জ্ঞান তাকে পৌঁছে দিয়ে অন্য এক উচ্চতায়।
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিম, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব।
নাম |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
লিটন দাস |
৮২ |
৮০ |
১৮০৪ |
৮৩ |
২৩.১২ |
১২৮.১২ |
০ |
১০ |
১৮৬ |
৫৪ |
নাজমুল হোসেন শান্ত |
৩৯ |
৩৭ |
৭৯৬ |
৭১ |
২৪.৮৭ |
১০৯.৬৪ |
০ |
৪ |
৭৬ |
১২ |
তাওহিদ হৃদয় |
২২ |
১৯ |
৪৫৪ |
৫৮ |
৩০.২৬ |
১৩১.৫৯ |
০ |
২ |
৩২ |
১৮ |
তানজিদ হাসান তামিম |
৭ |
৭ |
২৩৭ |
৬৭* |
৪৭.৪০ |
১২৬.৭৩ |
০ |
৩ |
২৩ |
৯ |
জাকের আলী অনিক |
১৩ |
১১ |
২১০ |
৬৮ |
৩৫.০০ |
১২৮.০৪ |
০ |
১ |
১২ |
১২ |
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
মোস্তাফিজুর রহমান |
৯৬ |
৩৪২.৪ |
৭ |
২৫৮৮ |
১২০ |
৬/১০ |
২১.৫৬ |
৭.৫৫ |
৩ |
২ |
তাসকিন আহমেদ |
৬১ |
২১০.৪ |
৩ |
১৫৮৭ |
৬৪ |
৪/১৬ |
২৪.৭৯ |
৭.৫৩ |
২ |
০ |
শরিফুল ইসলাম |
৪১ |
১৩৬.৫ |
১ |
১১১৫ |
৪৬ |
৩/২১ |
২৪.২৩ |
৮.১৪ |
০ |
০ |
রিশাদ হোসেন |
১৭ |
৫২.০ |
১ |
৩৭৩ |
১৫ |
২/২১ |
২৪.৮৬ |
৭.১৭ |
০ |
০ |
তানজিম হাসান সাকিব |
৬ |
২২.০ |
১ |
১৮৩ |
৪ |
১/১৫ |
৪৫.৭৫ |
৮.৩১ |
০ |
০ |
তানভির ইসলাম |
৪ |
৯.০ |
০ |
৬৯ |
২ |
১/১৭ |
৩৪.৫০ |
৭.৬৬ |
০ |
০ |
নাম |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
ইক |
৪/৫ |
সাকিব আল হাসান |
১২২ |
২৪৪০ |
৮৪ |
২৩.৪৬ |
১২১.৯৩ |
০/১২ |
১৪৬ |
৫/২০ |
৬.৭৮ |
৪/২ |
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ |
১৩১ |
২২৯৯ |
৬৪* |
২৪.২০ |
১১৯.০৫ |
০/৮ |
৩৯ |
৩/১০ |
৭.১৩ |
০/০ |
শেখ মেহেদী হাসান |
৪৮ |
৩১৭ |
৩০* |
১৩.২০ |
১০৩.২৫ |
০/০ |
৩৮ |
৩/১৯ |
৬.৫৯ |
০/০ |
সৌম্য সরকার |
৮৩ |
১৩৯৮ |
৬৮ |
১৭.৯২ |
১২৩.১৭ |
০/৫ |
১২ |
২/১৯ |
৯.৩৯ |
০/০ |
বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ : ৮ বার
চ্যাম্পিয়ন : নেই
রানার্সআপ : নেই
সেমিফাইনাল : নেই
কোয়ার্টার ফাইনাল : নেই
দ্বিতীয় রাউন্ড: পাঁচ বার (২০০৭, ২০১৪, ২০১৬, ২০২১, ২০২২ )
গ্রুপ পর্ব: তিনবার (২০০৯, ২০১০, ২০১২)
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ স্কোর |
সর্বনিম্ন স্কোর |
২০০৭-২০২২ |
৩৮ |
৯ |
২৮ |
১ |
১৮১ |
৭০ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
১৮১/৭ |
২০.০ |
জয় জয় |
পাপুয়া নিউগিনি |
আল আমেরাত |
২১ অক্টো. ২০২১ |
১৮০/২ |
২০.০ |
জয় |
ওমান |
ধর্মশালা |
১৩ মার্চ ২০১৬ |
১৭৫/৬ |
২০.০ |
পরাজয় |
পাকিস্তান |
পাল্লেকেলে |
২৫ সেপ্টে. ২০১২ |
১৭১/৪ |
২০.০ |
পরাজয় |
শ্রীলঙ্কা |
শারজাহ |
২৪ অক্টো. ২০২১ |
১৬৫/৪ |
১৮.০ |
জয় |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
জোহানেসবার্গ |
১৩ সেপ্টে. ২০০৭ |
১৫৬/৫ |
২০.০ |
পরাজয় |
অস্ট্রেলিয়া |
বেঙ্গালুরু |
২১ শ মার্চ ২০১৬ |
১৫৫/৮ |
২০.০ |
পরাজয় |
ভারত |
নটিংহ্যাম |
৬ জুন ২০০৯ |
১৫৩/৫ |
২০.০ |
পরাজয় |
অস্ট্রেলিযা |
মিরপুর |
১ এপ্রিল ২০১৪ |
১৫৩/৭ |
২০.০ |
জয় |
নেদারল্যান্ডস |
ধর্মশালা |
৯ মার্চ ২০১৬ |
১৫৩ |
২০.০ |
জয় |
ওমান |
আল আমেরাত |
১৯ অক্টো. ২০২১ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রাইক রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
সাকিব আল হাসান |
২০০৭-২০২২ |
৩৬ |
৩৬ |
৭৪২ |
৮৪ |
২৩.৯৩ |
১২২.৪৪ |
০ |
৩ |
৬২ |
২৩ |
তামিম ইকবাল |
২০০৭-২০১৬ |
২৩ |
২৩ |
৫১৪ |
১০৩* |
২৪.৪৭ |
১১৩.৪৬ |
১ |
১ |
৫২ |
১৫ |
মুশফিকুর রহিম |
২০০৭-২০২১ |
৩৩ |
২৮ |
৪০২ |
৫৭* |
১৭.৪৭ |
১০৭.৪৮ |
০ |
১ |
৩৬ |
৮ |
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ |
২০০৭-২০২১ |
৩০ |
২৬ |
৩৬৩ |
৫০ |
১৮.১৫ |
১১০.৬৭ |
০ |
১ |
২৬ |
১১ |
লিটন দাস |
২০২১-২০২২ |
১৩ |
১৩ |
২৬০ |
৬০ |
২০.০০ |
১১৩.০৪ |
০ |
১ |
২১ |
৬ |
মোহাম্মদ আশরাফুল |
২০০৭-২০১২ |
১১ |
১১ |
২১২ |
৬৫ |
১৯.২৭ |
১৩৮.৫৬ |
০ |
২ |
২১ |
৮ |
এনামুল হক বিজয় |
২০১৪-২০১৪ |
৭ |
৭ |
১৮৪ |
৪৪* |
৩০.৬৬ |
১১৮.৭০ |
০ |
০ |
২২ |
৮ |
নাজমুল হোসেন শান্ত |
২০২২-২০২২ |
৫ |
৫ |
১৮০ |
৭১ |
৩৬.০০ |
১১৪.৬৪ |
০ |
২ |
২০ |
২ |
মোহাম্মদ নাঈম |
২০২১-২০২১ |
৭ |
৭ |
১৭৪ |
৬৪ |
২৪.৮৫ |
১১০.৮২ |
০ |
২ |
১৫ |
৪ |
সাব্বির রহমান |
২০১৪-২০১৬ |
১১ |
১০ |
১৭১ |
৪৪ |
২১.৩৭ |
১১৭.১২ |
০ |
০ |
১৮ |
৫ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ওভার |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
সাকিব আল হাসান |
২০০৭-২০২২ |
৩৬ |
১২৯.১ |
৮৭৬ |
৪৭ |
৪/৯ |
১৮.৬৩ |
৬.৭৮ |
৩ |
০ |
মোস্তাফিজুর রহমান |
২০১৬-২০২২ |
১৫ |
৫৬.০ |
৪২০ |
২০ |
৫/২২ |
২১.০০ |
৭.৫০ |
১ |
১ |
আল আমিন হোসেন |
২০১৪-২০১৬ |
১৪ |
৪৩.৩ |
৩৪২ |
১৮ |
৩/২১ |
১৯.০০ |
৭.৮৬ |
০ |
০ |
তাসকিন আহমেদ |
২০১৪-২০২২ |
১৬ |
৫৩.৫ |
৩৫৮ |
১৮ |
৪/২৫ |
১৯.৮৮ |
৬.৬৫ |
১ |
০ |
আবদুর রাজ্জাক |
২০০৭-২০১৪ |
১৫ |
৫৩.৪ |
৩৬৬ |
১৬ |
২/১৬ |
২২.৮৭ |
৬.৮১ |
০ |
০ |
মাশরাফি বিন মর্তুজা |
২০০৭-২০১৬ |
২৩ |
৭৫.৪ |
৬০১ |
১৩ |
২/২৮ |
৪৬.২৩ |
৭.৯৪ |
০ |
০ |
শেখ মেহেদী হাসান |
২০২১-২০২১ |
৮ |
২৪.৩ |
১৫০ |
৮ |
৩/১৯ |
১৮.৭৫ |
৬.১২ |
০ |
০ |
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ |
২০০৭-২০২১ |
৩০ |
৩৯.০ |
২৭৭ |
৮ |
২/১৩ |
৩৪.৬২ |
৭.১০ |
০ |
০ |
হাসান মাহমুদ |
২০২২-২০২২ |
৪ |
১৬.০ |
১৩৪ |
৬ |
৩/৪৭ |
২২.৩৩ |
৮.৩৭ |
০ |
০ |
মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন |
২০২১-২০২১ |
৪ |
১৫.০ |
১০৫ |
৫ |
২/২১ |
২১.০০ |
৭.০০ |
০ |
০ |
খেলোয়াড় |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
মুশফিকুর রহিম |
২০০৭-২০২১ |
৩৩ |
২৩ |
১৪ |
৯ |
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ |
২০০৭-২০২১ |
৩০ |
১০ |
১০ |
০ |
নুরুল হাসান সোহান |
২০২১-২০২২ |
১০ |
১০ |
৯ |
১ |
সাকিব আল হাসান |
২০০৭-২০২২ |
৩৬ |
১০ |
১০ |
০ |
সৌম্য সরকার |
২০১৬-২০২২ |
১৫ |
৮ |
৮ |
০ |
মোহাম্মদ নাঈম |
২০২১-২০২১ |
৭ |
৬ |
৬ |
০ |
তামিম ইকবাল |
২০০৭-২০১৬ |
২৩ |
৬ |
৬ |
০ |
লিটন দাস |
২০২১-২০২২ |
১৩ |
৫ |
৫ |
০ |
সাব্বির রহমান |
২০১৪-২০১৬ |
১১ |
৫ |
৫ |
০ |
মোস্তাফিজুর রহমান |
২০১৬-২০২২ |
১৫ |
৪ |
৪ |
০ |
গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়াম, টেক্সাস
শ্রীলংকা 124/9 (20 ওভার)
বাংলাদেশ 125/8 (19.0 ওভার)
ফল: বাংলাদেশ ২ উইকেটে জয়ী।
নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নিউ ইয়র্ক
দক্ষিণ আফ্রিকা 113/6 (20 ওভার)
বাংলাদেশ 109/7 (20 ওভার)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ রানে জয়ী।
অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট
বাংলাদেশ 159/5 ( 20 ওভার )
নেদারল্যান্ডস 134/8 ( 20 ওভার )
ফল: বাংলাদেশ ২৫ রানে জয়ী
অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট
বাংলাদেশ 106/10 (19.3 ওভার)
নেপাল 85/10 (19.2 ওভার)
ফল: বাংলাদেশ ২১ রানে জয়ী।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা
বাংলাদেশ 140/8 (20 ওভার)
অস্ট্রেলিয়া 100/2 (11.2 ওভার)
ফল: ডিএলএস মেথডে অস্ট্রেলিয়া ২৮ রানে জয়ী।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা
ভারত 196/5 (20 ওভার )
বাংলাদেশ 146/8 (20 ওভার)
ফল: ভারত ৫০ রানে জয়ী।
অ্যারনোস ভ্যালে স্টেডিয়াম, সেন্ট ভিনসেন্ট
আফগানিস্তান 115/5 (20 ওভার)
বাংলাদেশ 105/10 (17.5 ওভার)(19)
ফল: আফগানিস্তান ৮ রানে জয়ী।(ডিএলএস মেথড)