সত্তরোর্ধ্ব স্বামী-স্ত্রী যখন ডিভোর্স চানসত্তরোর্ধ্বএক দম্পতি ডিভোর্সের আবেদন করেছেন। ম্যাজিস্ট্রেটকে বৃদ্ধা বলছেন—
Advertisement
বৃদ্ধা: আমি ডিভোর্স চাই হুজুর।ম্যাজিস্ট্রেট: কিন্তু এই বয়সে এসে আপনি স্বামীকে ডিভোর্স দিতে চান কেন? এখন তো আপনাদের একে অন্যকে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। বৃদ্ধা: আমি ওনার মানসিক নিপীড়নের শিকার।ম্যাজিস্ট্রেট: সেটা কীভাবে?বৃদ্ধা: মুড ভাল না থাকলে যখন তখন আমায় যা তা করে কথা শুনিয়ে দেন!ম্যাজিস্ট্রেট: ওহ, এই ব্যাপার। তা আপনিও পাল্টা কথা শুনিয়ে দিলেই তো হয়ে গেল। বৃদ্ধা: সেটাই তো আমার মানসিক চাপের কারণ হুজুর!ম্যাজিস্ট্রেট: কেন?বৃদ্ধা: আমি যখনই পাল্টা কোন জবাব দিতে যাই, কানে শোনার মেশিনটা উনি খুলে ফেলেন।
****
বাবার জন্য অঙ্কের শিক্ষক জরুরিবাবা: আজ স্কুলের টিচার কী বললেন?বাবলু: বললেন তোমার জন্য বাসায় একজন ভালো অঙ্কের শিক্ষক রাখতে।বাবা: মানে?বাবলু: মানে, তুমি হোমওয়ার্কের যে অঙ্কগুলো করে দিয়েছিলে সব ভুল ছিল।
Advertisement
****
চোরের মায়ের বড় গলাছেলেকে নিয়ে চিড়িয়াখানা দেখতে গেলেন বাবা। ঘুরতে ঘুরতে একটি প্রাণির সামনে দাঁড়িয়ে ছেলে বললো—ছেলে: আব্বু, দেখ দেখ- ওই যে চোরের মা।বাবা: দূর বোকা! চোরের মা কোথায়?ছেলে: ওই যে লম্বা গলার যেটা।বাবা: ওটা তো একটা জিরাফ।ছেলে: কেন? কালই তো তুমি পড়ালে- ‘চোরের মায়ের বড় গলা’!
কেএসকে/এএসএম
Advertisement