পুকুরে আগুন লেগেছেচার পাগল একটি পুকুর ঘাটে বসে কথা বলছে-১ম পাগল : শুনেছিস গতরাতে এই পুকুরে আগুন লেগেছে।২য় পাগল : তাই নাকি। তাহলে মাছেরা কোথায় উড়ে পালিয়ে ছিল।৩য় পাগল: যা মাছের কি ঘোড়ার মত পাখা আছে নাকি যে উড়ে চলে যাবে।৪র্থ পাগল : তোরা সবাই পাগল হয়ে গেছিস। ওই সময় মাছেরা কেরোসিন মেরে আগুন নিভাচ্ছিল।****ফেসবুকীয় সংলাপপুরাতন বাংলা সিনেমার কিছু সংলাপের ফেসবুক ভার্সন-ওমর সানি : মাআআ... তোমাকে কে ‘পোক’ দিয়েছে মা?বাপ্পারাজ : চৌধুরী সাহেব, আমরা লুতুপুতু ফেসবুকার হতে পারি কিন্তু ‘অ্যাড মি’ কমেন্ট করি না!নায়কের মা : ওই কানকাটা রমজান তোর বাবার ফেসবুক আইডি হ্যাক করেছে, তুই এর প্রতিশোধ নে বাবা...নায়ক : শোন নূপুর, তোমাকে একটা রিকু দিয়েছি, একসেপ্ট কইরো।বাপ্পারাজ : তুই আমার নিরীহ মা-বোনকে মেসেজ দিয়েছিস। আমি আজ তোকে ব্লক করেই ফেলব।ওমর সানির মা : আজ যদি তোর বাবা বেঁচে থাকতো তাহলে তোকে নিশ্চয়ই একটা ল্যাপটপ কিনে দিত!অনন্ত জলিল : নিঃস্বার্থ লাইক কমেন্ট, হোয়াট ইজ ফেসবুক!এটিএম শামসুজ্জামান : ওওই, তোর মায়ের আইডি বাঁচাতে চাইলে এখনি তোর আইডির পাসওয়ার্ড আর ই-মেইল নাম্বার দিয়া দে...****কী ওষুধ দেবেনজগাই একবার খবর পেল, শহরে এমন একজন চিকিৎসক এসেছেন, যিনি সব রকমের রোগ সারিয়ে দিতে পারেন। জগাই মনে মনে বলল, ব্যাটা নির্ঘাত একটা ঠকবাজ। আজই তার জারিজুরি খতম করতে হবে। সে গেল চিকিৎসকের কাছে।জগাই : ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন?চিকিৎসক : হুম। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে-জগাই : ওয়াক থু! এটা তো গোবর।চিকিৎসক : হুম, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।পরদিন রেগেমেগে আবার সেই চিকিৎসকের কাছে গেল জগাই।জগাই : ডাক্তার, আমার কিছুই মনে থাকে না। এমনকি গতকাল কী ঘটেছিল, তাও মনে নেই। কী ওষুধ দেবেন আপনি?চিকিৎসক : হুম, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…জগাই : মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না!****২০২০ সালের বউস্বামী : কই গো শুনছ, তাড়াতাড়ি আমাকে এক কাপ গরম গরম চা বানিয়ে দাও তো।স্ত্রী : কী বললা তুমি? আরেক বার বল তো?স্বামী : আমি তো বলেছি, তোমাকে এক কাপ গরম গরম চা বানিয়ে দেব কিনা? তুমি কী ভেবেছিলে?এসইউ/পিআর
Advertisement