২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যে ১১০টি পণ্যের আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে, তার মধ্যে আর্টিলারি উইপন্স বা যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। এসব যুদ্ধাস্ত্রের মধ্যে রয়েছে- বিভিন্ন ধরনের বন্দুক, হাওইটজার (এক ধরনের কামান), মর্টার ইত্যাদি।
Advertisement
২০২৪-২৫ অর্থবছরে এসব যুদ্ধাস্ত্রের আমদানি শুল্ক রয়েছে ৫ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এই আমদানি শুল্ক শূন্য শতাংশ করা হয়েছে।
রকেট লঞ্চার, ফ্লেইম থ্রোয়ারস, গ্রেনেড লঞ্চার, টর্পেডো টিউব এবং এ ধরনের অস্ত্র আমদানির শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। অন্য অস্ত্রের ক্ষেত্রেও আমদানি শুল্ক শূন্য শতাংশ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সংলাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে যে ৬২৬টি পণ্যে শুল্ক ছাড় দেওয়া হচ্ছে, তার অংশ হিসেবে এসব যুদ্ধাস্ত্রের শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।
Advertisement
সোমবার (২ জুন) বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেট বক্তৃতায় বলেন, আমদানি পণ্যের শুল্ক-কর হার পর্যায়ক্রমে হ্রাস করা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সংলাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ১১০টি পণ্যের আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহার, ৬৫টি পণ্যের আমদানি শুল্ক হ্রাস, ৯টি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার এবং ৪৪২টি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক হ্রাস করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
টিটি/ইএ/এএসএম