পহেলা জুন থেকে ঢাকা শহর জুড়ে খাল, লেক, উন্মুক্ত স্থান ও মাঠে ব্যাপক আকারে উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণের কাজ শুরু হচ্ছে। এরই মধ্যে পুরো নগরের জন্য ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইন সম্পন্ন হয়েছে। উদ্ভিদবিদদের পরামর্শে খাল ও লেকের পাড়ে গাছ লাগানো হবে। এ উদ্যোগগুলোকে সফল করতে আমরা সব অংশীদারদের পাশে থাকতে চাই।
Advertisement
এসব কথা বলেছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
বুধবার (১৪ মে) ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে একটি অভিজ্ঞতা বিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, আগে খাল খনন করতে ১০০ কোটি টাকার বেশি খরচ করা হতো কিন্তু দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন দেখতে পেতাম না। আমরা ১০০ কিলোমিটার খাল পরিষ্কার করতে খরচ হচ্ছে ১০ কোটি টাকারও কম।
Advertisement
তিনি আরও বলেন, আমরা এরই মধ্যে ঢাকা শহরের ৩৩টি খালকে রক্ষণাবেক্ষণ ও দুইপাড়ে গাছ লাগিয়ে সবুজায়ন করার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদের দায়িত্ব দিয়েছি। প্রতি এক কিলোমিটার খালের পাড়ে গাছ লাগানো ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একজন করে মালি নিয়োগ দিচ্ছি।
আরও পড়ুন: ডিএসসিসির নগর ভবনে তালা, অফিসে যাননি উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
প্লাস্টিক ফ্রি রিভারস অ্যান্ড সীস ফর সাউথ এশিয়া (PLEASE) প্রকল্পের আওতায় কল্যাণপুর খাল এলাকায় বাস্তবায়িত একটি পাইলট প্রকল্পের অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়।
সভায় ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের সিনিয়র উপদেষ্টা ড. শিবলী সাদিক বক্তব্য দেন।
Advertisement
সভাপতি ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান।
এমএমএ/এমএইচআর/জিকেএস