টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা সবচেয়ে ভালো খেলতে পারেন কোন দেশের ক্রিকেটাররা? এ প্রশ্নের উত্তরে বেশির ভাগ লোকই বলবেন ক্যারিবিয়ানদের কথা। বিশ্বজুড়ে প্রায় সব ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেই আধিপত্য থাকে তাদের। ‘ইন্টারটেইনিং’ ক্রিকেট খেলে দর্শকদের আনন্দ দিতে এখানকার ক্রিকেটারদের জুড়ি মেলা ভার।
তাদের কাছে টি-টোয়েন্টিতে সাফল্য ধরা দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মঞ্চেও। ২০১২ ও ২০১৬ সালে বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ; কিন্তু ওই সাফল্য ধরে রাখতে পারেনি পরের প্রজন্ম। সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তো তারা পার করতে পারেনি বাছাই পর্ব। এবার অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজই স্বাগতিক, তাদের সঙ্গে আছে অন্যতম ‘ফেবারিট’ তকমাও।
ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটারের অভাব নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টিতে তাই তাদের অভিজ্ঞতা অনেক। চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিতে পারেন দলটির ব্যাটাররা।
শিমরন হেটমায়ার, নিকোলাস পুরানরা বিধ্বংসী হতে পারেন যে কোনো দিন। স্পিনার, পেসার সব ধরনের বোলিংয়ের বিপক্ষেই এমন খেলতে পারেন ক্যারিবীয় ব্যাটাররা। দলটির অলরাউন্ডারও অনেক, যাদের অনেক বেশি টি-টোয়েন্টি খেলার অভিজ্ঞতা। আছেন আন্দ্রে রাসেলের মতো একজনও, তিন বিভাগেই দলের সবচেয়ে বড় ভরসা তিনি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিংয়ে ভারসম্য আনার জন্য আছেন শাই হোপ। দুই বিশ্বকাপ জয়ে মারলন স্যামুয়লস যেমন বিধ্বংসী ব্যাটারদের ভিড়ে ইনিংসকে টেনে নিয়ে গেছেন- একই রকম ক্ষমতা আছে হোপেরও। অধিনায়ক রোভম্যান পায়েল নেতৃত্বের সঙ্গে ব্যাটিংটাও ভরসা করার মতো।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য সবচেয়ে বড় চিন্তার জায়গা তাদের অনভিজ্ঞ বোলিং। অ্যালজারি জোসেফ টি-টোয়েন্টিতে রান খরচ করেন অনেক বেশি, তিনিই ক্যারিবীয়দের বোলিং ইউনিটের নেতা। এর সঙ্গে আছেন অ্যালজারি জোসেফ, টেস্টে ভালো করলেও তিনি খুব বেশি পরীক্ষিত নন টি-টোয়েন্টিতে। গুদাকেশ মোতি, রস্টোন চেজদের ওপরও খুব বেশি ভরসার সুযোগ নেই।
বিধ্বংসী ব্যাটিং বড় শক্তি হলেও তাদের থামতে না জানা কখনও কখনও বিপদ ডেকে আনতে পারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য। ব্যাটসম্যানদের গেম অ্যাওয়ারনেস আছে কতটা, প্রশ্ন আছে এ নিয়েও। এজন্য অবশ্য অভিজ্ঞতাই ঢাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারদের জন্য।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এবার বিশ্বকাপের স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজও। তাদের প্রথম ম্যাচ ২ জুন, পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে। দ্বিতীয় ম্যাচে উগান্ডার মুখোমুখি হবে তারা ৯ জুন। শেষ দুই ম্যাচে ১৩ জুন নিউজিল্যান্ড ও ১৮ জুন আফগানিস্তানের বিপক্ষে লড়বে ক্যারিবীয়রা।
জন্ম: ২৩ জুলাই, ১৯৯৩ (কিংসটন, জ্যামাইকা)। বয়স: ৩০
জাতীয় দলে ভূমিকা: মিডল অর্ডার ব্যাটার
রভম্যান পাওয়েলের জন্মের আগেই তার মা হুয়ান প্লুমারকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন বাবা। এরপর বোন ও তাকে বড় করেন পাওয়েলের মা। একসময় ছাগল চরানোর কাজও করতে হয়েছে তাকে। তবে পরিবারকে অভাব থেকে টেনে তোলার জন্য খেলাধুলা বা পড়াশোনার একটিকে বেছে নেওয়ার কথা প্রাইমারি স্কুলে থাকতেই ভেবে নিয়েছিলেন পাওয়েল।
জ্যামাইকার বোনের খেয়াল রাখা ছেলেটি এখন পুরো একটা দীপপুঞ্জের অধিনায়ক। তার নেতৃত্বেই এবার ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এক সময় অভাবে থাকা পাওয়েলের হাত ধরে নতুন স্বপ্নও হয়তো বুঁনছে ক্যারিবীয়রা।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে জাতীয় দলে আসা-যাওয়ার ভেতর ছিলেন পাওয়েল। ২০১৮ সালে প্রথমবার অধিনায়কত্বের স্বাদ পান; কিন্তু ভারপ্রাপ্ত ওই দায়িত্ব পালনের পর ২০১৯ বিশ্বকাপের স্কোয়াডেই জায়গা হয়নি পাওয়েলের।
পাওয়ার হিটিংয়ের জন্য শুরু থেকেই খ্যাতি ছিল রোভম্যান পাওয়েলের। ব্যাটিংয়ে নামেন মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে। মাঝেমধ্যে প্রয়োজনের সময় বলও করেন। জাতীয় দলের শুরুর দিকে নিয়মিত না হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে দারুণ পারফরম্যান্সের কারণে তাকে বাইরে থাকতে হয়নি খুব একটা।
২০১৬-১৭ সালে রিজিওনাল সুপার ৫০ নামে একটি টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন করেন জ্যামাইকাকে। ওই বছরই সুযোগ পান ক্যারিবীয়ান সুপার লিগের দল জ্যামাইকা তালাওয়াহসে। ২০২২ সালে তাদের সিপিএলের শিরোপাও জেতান।
২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিকোলাস পুরানের অধীনে একদমই ভালো করতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর পুরানকে সরিয়ে অধিনায়ক করা হয় পাওয়েলকে। তার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এখন অবধি ১৭ ম্যাচে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে ১০টিতে জয় এনে দিয়েছেন তিনি। এই ম্যাচগুলোতে ৩৭ গড়ে ৪৪৯ রান করেছেন পাওয়েল।
প্রায়ই শোনা যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট ফুরিয়ে যাওয়ার কথা। বড় মঞ্চেও তাদের পারফর্ম করতে দেখা যায় না খুব একটা। তবে এবার মঞ্চ সাজানো হবে তাদের চেনা আঙিনায়। রভম্যান পাওয়েলের নেতৃত্বে ওই উপলক্ষ রঙিন করার সুযোগ থাকবে ওয়েস্ট ইন্ডিজেরও।
জন্ম: ২০ ডিসেম্বর, ১৯৮৩; বয়স: ৪০
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে দূর অতীতের তারা আছেন অনেকেই। এখনকার যুগেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে আরাধ্য দেশটির ক্রিকেটাররা। অনেক ক্রিকেটার নামও কুড়িয়েছেন বেশ; কিন্তু ড্যারেন সামি তাদের সবার চেয়ে আলাদা। সাম্প্রতিক অতীতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকা তিনি।
প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার পর ক্যারিবিয়ানদের আন্তর্জাতিক মঞ্চে সাফল্য থেকে যাচ্ছিল অধরা; কিন্তু একজন স্যামি বদলে দেন সব হিসাব। ২০১২ সালে শ্রীলঙ্কাকে তাদের মাটিতে ফাইনালে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চার বছর পর কলকাতায় একই টুর্নামেন্টের ফাইনালে হারায় ইংল্যান্ডকে। দুবারই ক্যারিবিয়ানদের অধিনায়ক ছিলেন স্যামি।
এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজেই হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ম্যাচ হবে তার নামের স্টেডিয়ামেও। স্যামি এখন আর ক্রিকেটার নন। তবে এবারের বিশ্বকাপে কোচ হিসেবে তিনি থাকবেন ক্যারিবীয়দের ডাগ আউটে।
খেলোয়াড় হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বর্ণিল ক্যারিয়ার ছিল এই অলরাউন্ডারের। ৩৮ টেস্টে ১৩২৩ রানের সঙ্গে ৮৪ উইকেট নেন। ১২৬ ওয়ানডেতে ১৮৭১ রান ও ৮১ উইকেট এবং টি-টোয়েন্টিতে ৬৮ ম্যাচে ৫৮৭ রানের সঙ্গে ৪৪ উইকেট পান। এর বাইরেও বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সাফল্য পেয়েছেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবনের ইতি টানার পর কোচ হিসেবেও সফল হয়েছেন স্যামি। দুই দফায় কাজ করেন পাকিস্তান সুপার লিগের দল জ্যামাইকা তালওয়াহসের হয়ে। এর সঙ্গে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও কোচ ছিলেন সেন্ট লুসিয়ার।
২০২৩ সালে এসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাদা বলের ক্রিকেটের হেড কোচের দায়িত্ব পান স্যামি। এখানে অবশ্য শুরুটা ভালো হয়নি। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব খেলে মূল টুর্নামেন্টে জায়গা করে নিতে পারেনি তার দল। ফরম্যাট ভিন্ন হলেও, এবার ঘরের মাঠের বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করে দেখানোর সুযোগ সামির শিষ্যদের।
রোভম্যান পাওয়েল (অধিনায়ক), অ্যালজারি জোসেফ, জনসন চার্লস, রোস্টন চেজ, শিমরন হেটমায়ার, শামার জোসেফ, ব্রেন্ডন কিং, নিকোলাস পুরান, শাই হোপ, আন্দ্রে রাসেল, রোমারিও শেফার্ড, জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেইন, গুদাকেশ মোতি ও শেরফানে রাদারফোর্ড।
নাম |
ম্যাচ |
ইনিংস |
অপরাজিত |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
নিকোলাস পুরান |
৮৮ |
৮০ |
৮ |
১৮৪৮ |
৮২ |
২৫.৬৬ |
১৩৪.৬৯ |
০ |
১১ |
১২৭ |
১১৫ |
রোভম্যান পাওয়েল |
৭১ |
৬১ |
১১ |
১৩১২ |
১০৭ |
২৬.২৪ |
১৪৪.৮১ |
১ |
৬ |
৭৭ |
৮৭ |
ব্রেন্ডন কিং |
৫০ |
৪৮ |
৪ |
১৩০৯ |
৮৫* |
২৯.৭৫ |
১৩৪.৯৪ |
০ |
১০ |
১৩৬ |
৫৮ |
জনসন চার্লস |
৫১ |
৫০ |
০ |
১১৬২ |
১১৮ |
২৩.২৪ |
১৩৩.৭১ |
১ |
৫ |
১২২ |
৫৭ |
শিমরন হেটমায়ার |
৫৭ |
৪৮ |
৪ |
৯০২ |
৮১* |
২০.৫০ |
১১৮.২১ |
০ |
৫ |
৫৯ |
৪৬ |
সাই হোপ |
২৮ |
২৬ |
২ |
৫০৯ |
৫৫ |
২১.২০ |
১২৫.৩৬ |
০ |
২ |
৪৬ |
২০ |
শেরফানে রাদারফোর্ড |
১২ |
১০ |
১ |
২১২ |
৬৭* |
২৩.৫৫ |
১৫৩.৬২ |
০ |
১ |
১৪ |
১৫ |
নাম |
ম্যাচ |
ওভার |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনোমি |
৪ |
৫ |
ওবেদ ম্যাকয় |
৩৪ |
১১২.৩ |
৯৬২ |
৪৬ |
৬/১৭ |
২০.৯১ |
৮.৫৫ |
২ |
১ |
আকিল হোসেইন |
৫০ |
১৬৭.০ |
১২৮৫ |
৩৯ |
৪/৩০ |
৩২.৯৪ |
৭.৬৯ |
১ |
০ |
অ্যালজারি জোসেফ |
২২ |
৮৪.৩ |
৭৫১ |
৩৫ |
৫/৪০ |
২১.৪৫ |
৮.৮৮ |
১ |
১ |
গুদাকেশ মোতি |
৮ |
৩১.০ |
২১৫ |
১৩ |
৩/২২ |
১৬.৫৩ |
৬.৯৩ |
০ |
০ |
শামার জোসেফ |
৩ |
৮.০ |
৬৭ |
৩ |
২/২৬ |
২২.৩৩ |
৮.৩৭ |
০ |
০ |
খেলোয়াড় |
ম্যাচ |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০/৫০ |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইক. |
৪/৫ |
আন্দ্রে রাসেল |
৭৫ |
৯৫৫ |
৭১ |
২১.৭০ |
১৬৩.৫২ |
০/৩ |
৪৯ |
৩/১৯ |
৩৪.১৪ |
৯.৪৮ |
০/০ |
রস্টোন চেজ |
১৩ |
২১০ |
৬৭* |
৩০.০০ |
১২৫.০০ |
০/১ |
১১ |
৩/২৫ |
২১.৬৩ |
৬.৫৫ |
০/০ |
রোমারিও শেফার্ড |
৩৬ |
৩৪৩ |
৪৪* |
২৮.৫৮ |
১৫১.১০ |
০/০ |
৩৮ |
৪/৩১ |
২৮.৫০ |
৯.৯৬ |
১/০ |
জেসন হোল্ডার |
৬৩ |
৪৯১ |
৩৮ |
১৬.৩৬ |
১২৯.২১ |
০/০ |
৬৬ |
৫/২৭ |
২৮.৮৭ |
৮.৫৭ |
২/১ |
সময়কাল |
ম্যাচ |
জয় |
পরাজয় |
টাই |
ফল হয়নি |
সর্বোচ্চ |
সর্বনিম্ন |
২০০৭-২০২২ |
৩৯ |
১৯ |
১৮ |
১ |
১ |
২০৫ |
৫৫ |
স্কোর |
ওভার |
ফল |
প্রতিপক্ষ |
ভেন্যু |
তারিখ |
২০৫/৬ |
২০.০ |
পরাজয় |
দক্ষিণ আফ্রিকা |
জোহানেসবার্গ |
১১ সেপ্টে. ২০০৭ |
২০৫/৪ |
২০.০ |
জয় |
অস্ট্রেলিয়া |
কলম্বো |
৫ অক্টো. ২০১২ |
১৯৬/৩ |
১৯.৪ |
জয় |
ভারত |
ওয়াংখেড়ে |
৩১ মার্চ ২০১৬ |
১৯১/৮ |
২০.০ |
পরাজয় |
অস্ট্রেলিয়া |
কলম্বো |
২২ সেপ্টে. ২০১২ |
১৮৩/৪ |
১৮.১ |
জয় |
ইংল্যান্ড |
ওয়াংখেড়ে |
১৬ মার্চ ২০১৬ |
১৭৯/৫ |
২০.০ |
জয় |
ইংল্যান্ড |
পাল্লেকেলে |
২৭ সেপ্টে. ২০১২ |
১৭৯/৪ |
১৯.৪ |
জয় |
অস্ট্রেলিয়া |
মিরপুর |
২৮ মার্চ ২০১৪ |
১৭৭/৫ |
২০.০ |
পরাজয় |
শ্রীলঙ্কা |
নটিংহ্যাম |
১০ জুন ২০০৯ |
১৭২/৩ |
১৫.৫ |
জয় |
অস্ট্রেলিয়া |
দ্য ওভাল |
৬ জুন ২০০৯ |
১৭১/৭ |
২০.০ |
জয় |
বাংলাদেশ |
মিরপুর |
২৫ মার্চ ২০১৪ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
অপরাজিত |
রান |
সর্বোচ্চ |
গড় |
স্ট্রা. রেট |
১০০ |
৫০ |
৪ |
৬ |
ক্রিস গেইল |
২০০৭-২০২১ |
৩৩ |
৩১ |
৩ |
৯৬৫ |
১১৭ |
৩৪.৪৬ |
১৪২.৭৫ |
২ |
৭ |
৭৮ |
৬৩ |
ডোয়াইন ব্রাভো |
২০০৭-২০২১ |
৩৪ |
৩০ |
৫ |
৫৩০ |
৬৬* |
২১.২০ |
১২৬.৭৯ |
০ |
২ |
৩৫ |
২৫ |
মারলন স্যামুয়েলস |
২০০৭-২০১৬ |
২০ |
১৯ |
২ |
৫৩০ |
৮৫* |
৩১.১৭ |
১১৫.৭২ |
০ |
৪ |
৪৯ |
২১ |
লেন্ডল সিমন্স |
২০০৯-২০২১ |
১৪ |
১৪ |
১ |
৩৩৯ |
৮২* |
২৬.০৭ |
১১৮.৫৩ |
০ |
২ |
৩৫ |
১০ |
জনসন চার্লস |
২০১২-২০২২ |
১৫ |
১৪ |
০ |
৩১৬ |
৮৪ |
২২.৫৭ |
১১৩.৬৬ |
০ |
২ |
৩৫ |
১২ |
কাইরন পোলার্ড |
২০০৯-২০২১ |
২৩ |
২০ |
২ |
২৫৪ |
৪৪ |
১৪.১১ |
১১৭.৫৯ |
০ |
০ |
২১ |
১০ |
আন্দ্রে ফ্লেচার |
২০০৯-২০১৬ |
১১ |
১১ |
৩ |
২১৯ |
৮৪* |
২৭.৩৭ |
১১৪.৬৫ |
০ |
২ |
২০ |
৮ |
ড্যারেন স্যামি |
২০০৯-২০১৬ |
২৫ |
১৮ |
৬ |
২১৫ |
৪২* |
১৭.৯১ |
১৬৪.১২ |
০ |
০ |
২১ |
৯ |
শিবনারায়ন চন্দরপল |
২০০৭-২০১০ |
১৩ |
১৩ |
৪ |
১৮৬ |
৩৭ |
২০.৬৬ |
১১০.০৫ |
০ |
০ |
১৮ |
৪ |
রামনরেশ সারওয়ান |
২০০৭-২০১০ |
১৩ |
১১ |
৩ |
১৬৩ |
২৮* |
২০.৩৭ |
৯৮.১৯ |
০ |
০ |
১০ |
১ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
ওভার |
মেডেন |
রান |
উইকেট |
সেরা |
গড় |
ইকনেমি |
৪ |
৫ |
ডোয়াইন ব্রাভো |
২০০৭-২০২১ |
৩৪ |
২৭ |
৮৮.৪ |
০ |
৭৮২ |
২৭ |
৪/৩৮ |
২৮.৯৬ |
৮.৮১ |
১ |
০ |
স্যামুয়েল বদ্রি |
২০১২-২০১৬ |
১৫ |
১৫ |
৫৯.০ |
১ |
৩২৬ |
২৪ |
৪/১৫ |
১৩.৫৮ |
৫.৫২ |
১ |
০ |
আন্দ্রে রাসেল |
২০১২-২০২১ |
২২ |
১৮ |
৫২.৩ |
০ |
৪৫৬ |
১৮ |
২/১০ |
২৫.৩৩ |
৮.৬৮ |
০ |
০ |
রবি রামপাল |
২০০৭-২০২১ |
১৫ |
১৫ |
৫০.৫ |
১ |
৪৪৩ |
১৭ |
৩/১৬ |
২৬.০৫ |
৮.৭১ |
০ |
০ |
সুনিল নারিন |
২০১২-২০১৪ |
১২ |
১২ |
৪৪.৪ |
১ |
২৩১ |
১৫ |
৩/৯ |
১৫.৪০ |
৫.১৭ |
০ |
০ |
ড্যারেন স্যামি |
২০০৯-২০১৬ |
২৫ |
১৯ |
৪৪.৪ |
০ |
৩০৮ |
১১ |
৩/৮ |
২৮.০০ |
৬.৮৯ |
০ |
০ |
ক্রিস গেইল |
২০০৭-২০২১ |
৩৩ |
১৭ |
৩৫.৪ |
০ |
২৬৫ |
১০ |
২/১৭ |
২৬.৫০ |
৭.৪২ |
০ |
০ |
ফিদেল এডওয়ার্ডস |
২০০৭-২০১২ |
৯ |
৯ |
২৭.০ |
০ |
২৪৬ |
৯ |
৩/২৪ |
২৭.৩৩ |
৯.১১ |
০ |
০ |
জেরোমে টেলর |
২০০৯-২০১৬ |
১০ |
১০ |
৩৬.০ |
০ |
৩২৩ |
৯ |
৩/৩০ |
৩৫.৮৮ |
৮.৯৭ |
০ |
০ |
ক্রিসমার সান্তোকি |
২০১৪-২০১৪ |
৫ |
৫ |
১৮.৫ |
০ |
১২৯ |
৮ |
৩/১৭ |
১৬.১২ |
৬.৮৪ |
০ |
০ |
নাম |
সময়কাল |
ম্যাচ |
ইনিংস |
ডিসমিশাল |
ক্যাচ |
স্ট্যাম্পিং |
দিনেশ রামদিন |
২০০৭-২০১৬ |
২৯ |
২৯ |
২৭ |
১৮ |
৯ |
ডোয়াইন ব্রাভো |
২০০৭-২০২১ |
৩৪ |
৩৪ |
১৫ |
১৫ |
০ |
ক্রিস গেইল |
২০০৭-২০২১ |
৩৩ |
৩৩ |
১৩ |
১৩ |
০ |
ড্যারেন স্যামি |
২০০৯-২০১৬ |
২৫ |
২৫ |
১৩ |
১৩ |
০ |
আন্দ্রে ফ্লেচার |
২০০৯-২০১৬ |
১১ |
১১ |
৯ |
৯ |
০ |
কাইরন পোলার্ড |
২০০৯-২০২১ |
২৩ |
২৩ |
৯ |
৯ |
০ |
সুলেমান বেন |
২০০৯-২০১৬ |
১৬ |
১৬ |
৮ |
৮ |
০ |
লেন্ডল সিমন্স |
২০০৯-২০২১ |
১৪ |
১৪ |
৭ |
৭ |
০ |
স্যামুয়েল বদ্রি |
২০১২-২০১৬ |
১৫ |
১৫ |
৬ |
৬ |
০ |
আন্দ্রে রাসেল |
২০১২-২০২১ |
২২ |
২২ |
৫ |
৫ |
০ |
রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, গায়ানা
পাপুয়া নিউগিনি 136/8, 20.0ওভার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 137/5 19.0ওভার
ম্যাচ রিপোর্টফল: উইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী।
রোভিডেন্স স্টেডিয়াম, গায়ানা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 173/5 (20 ওভার)
উগান্ডা 39/10 (12 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৩৪ রানে জয়ী।
ব্রায়ান লারা ক্রিকেট একাডেমি, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 149/9 (20 ওভার)
নিউজিল্যান্ড 136/9 (20 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩ রানে জয়ী।
ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 218/5 (20 ওভার)
আফগানিস্তান 114/10 (16.2 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১০৪ রানে জয়ী।
ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট লুসিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 180/4 (20 ওভার)
ইংল্যান্ড 181/2 (17.3 ওভার)
ফল: ইংল্যান্ড ৮ উইকেটে জয়ী।
কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোজ
যুক্তরাষ্ট্র 128/10 (19.5 ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 130/1 (10.5 ওভার)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯ উইকেটে জয়ী।
স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়াম, অ্যান্টিগা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 135/8 (20 ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা 124/7 (16.1 ওভার)(17)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেটে জয়ী। (ডিএলএস মেথড)