‘আমি ৩৬ বছর যাবৎ কাতারে আছি। ১ হাজার রিয়েল বেতনে ১০ বছর কাজ করেছি। এখন আমার ১৪টি কোম্পানি। সেখানে ১ হাজার ২০০ বাংলাদেশি কর্মরত। পিক-কুইক নামে দোহারের সবচেয়ে বড় লিমোজিন কোম্পানিটি আমার। সেখানে ৯০০ শতাধিক কর্মরত। আলহামদুলিল্লাহ।’
Advertisement
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে কাছে পেয়ে ঠিক এভাবেই নিজের পরিচয় দিচ্ছিলেন কাতার প্রবাসী সফল ব্যবসায়ী আলী আহমেদ।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) কাতারের দোহায় কমিউনিটি এংগেজমেন্ট প্রোগ্রামে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে তাদের নানা সফলতা, সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা শুনছিলেন প্রধান উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন
Advertisement
প্রধান উপদেষ্টাসহ সেখানে উপস্থিত পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে ব্যবসায়ী আলী আহমেদ জানান, প্রবাসীদের নিয়ে তিনি কিছু কথা বলতে চান। তিনি প্রবাসীদের বিমানবন্দরে কিছু সুযোগসুবিধা করে দেওয়ার অনুরোধ জানান। প্রবাসী যারা বাংলাদেশে যান তাদের জন্য আলাদা একটি লাইন তৈরি করে দেওয়া ও হয়রানি বন্ধ করারও অনুরোধ জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘প্রায়ই আমরা খবর দেখি ব্যাগগুলো কাটা হয়, এমনকি প্রবাসীদের গায়ে হাত তোলা হয়। এসব থেকে যেন প্রবাসীরা রিলাক্স থাকতে পারেন।’
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা তাদের বলেন, প্রবাসীরা যেন বিমানবন্দরে গিয়ে মনের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন সেজন্য তাদের ভিআইপি হিসেবে বিবেচনা করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এমইউ/ইএ
Advertisement