ফিচার

মুহাম্মদ আলীর জন্ম ও সুচিত্রা সেনের প্রয়াণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

১৭ জানুয়ারি ২০২৩, মঙ্গলবার। ৩ মাঘ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

মুহাম্মদ আলী

একজন মার্কিন পেশাদার মুষ্টিযোদ্ধা। ১৯৪২ সালের ১৭ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ক্লে সিনিয়র সাইনবোর্ড এবং বিলবোর্ড রং করতেন এবং মা ওডিসা গ্র্যাডি ক্লে একজন গৃহিণী ছিলেন। স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় ও বিবিসি তাকে শতাব্দীর সেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত করে। ১৯৭৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৫ দিনের সফরে ঢাকায় আসেন। সেই সফরে বাংলাদেশ সরকার তাকে সম্মান সূচক নাগরিকত্ব প্রদান করে। পল্টনের বক্সিং স্টেডিয়ামকে তার নামে নামকরণ করা হয়। ২০১৬ সালের ৩ জুন ৭৪ বছর বয়সে মারা যান তিনি।

Advertisement

সুচিত্রা সেনএকজন ভারতীয় অভিনেত্রী। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পাবনা জেলার সদর পাবনায় জন্ম তার। আসল নাম ছিল রমা দাশগুপ্ত। বাংলা চলচ্চিত্রে উত্তম কুমারের বিপরীতে নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করে তিনি বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। ১৯৬৩ সালে সাত পাকে বাঁধা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবে সুচিত্রা সেন ‘সেরা অভিনেত্রীর জন্য রোপ্য পুরস্কার’ জয় করেন। এছাড়াও পেয়েছেন পদ্মশ্রী, বঙ্গবিভূষণ। তার জনপ্রিয় কিছু সিনেমা হলো- সাত নম্বর কয়েদী, সাড়ে চুয়াত্তর, কাজরী, ওরা থাকে ওধারে, মরণের পরে, গৃহপ্রবেশ, অগ্নিপরীক্ষা, দেবদাস, সাজঘর, শাপমোচন, সাঁঝের প্রদীপ, সবার উপরে, সাগরিকা, হারানো সুর, জীবন তৃষ্ণা, চাওয়া পাওয়া ইত্যাদি। ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।

ঘটনা১৮৪১- বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত চূড়ার নাম মাউন্ট এভারেস্ট রাখা হয়।১৮৬৩- ভার্জিনিয়াতে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।১৯৪৬- জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রথম অধিবেশন।১৯৫৩- ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মুনীর চৌধুরীর কবর নাটক রচনা শেষ হয়।১৯৯১- পঞ্চম হ্যারল্ড নরওয়ের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।১৯৯৫- জাপানের ওসাকা কোবে অঞ্চলে ভূমিকম্পে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে।

জন্ম১৯০৯- বিশিষ্ট বাংলা সাহিত্য ও লোকসংস্কৃতি গবেষক ও অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্য।১৯১৩- রাডার যন্ত্রের পুরোধা স্যার এ্যাডওয়ার্ড ফেনিশি।১৯৩০- বাঙালি অধ্যাপক, সমালোচক ও প্রাবন্ধিক ক্ষেত্র গুপ্ত।১৯৩৩- প্রিন্স সদরউদ্দিন আগা খান।১৯৪২- বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী।১৯৪৫- ভারতীয় কবি, গীতিকার এবং স্ক্রিপ্ট রাইটার জাভেদ আখতার।

মৃত্যু১৮৯১- ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের অন্যতম গৃহীভক্ত রামচন্দ্র দত্ত।১৯৩০- ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী গওহর জান।১৯৭৮- শিক্ষাবিদ ও জাতীয়তাবাদী তাত্ত্বিক মুজাফফর আহমদ চৌধুরী।২০০৩- ভারতীয় বাঙালি সংগীত শিল্পী সমরেশ রায়।২০১৪- ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন।

Advertisement

কেএসকে/জেআইএম