বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ফণীর আশঙ্কায় সঙ্কিত হয়ে পড়েছে ভারত-বাংলাদেশে দুই দেশের মানুষ। ফণীর আঘাত থেকে বাঁচতে ইতোমধ্যেই জারি হয়েছে উচ্চ সতর্কতা। মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। দুই দেশের সরকার আগাম সতর্কতা হিসেবে নিয়েছে একাধিক পদক্ষেপ। আর এর মধ্যেই জারি হলো প্রবল ভূমিকম্প সতর্কতা।
Advertisement
আবহাওয়া দফতরের মতো ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয় ডিট্রিয়ানাম নামের একটি সংস্থা। গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান বিশ্লেষণ করে তারা দাবি করছে, আগামী শুক্রবার প্রবল ভূমিকম্প হতে পারে।
ডিট্রিয়ানাম জানিয়েছে, বুধ, শুক্র ও নেপচুন গ্রহ এখন একই সরল রেখায় অবস্থান করছে। তাছাড়া আরও আছে পৃথিবী, চাঁদ ও নেপচুন। আর এর ফলে শুক্রবার বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে হতে পারে প্রবল ভূমিকম্প।
রিখটার স্কেলে কম্পনের প্রবল এই ভূমিকম্পের মাত্রা হতে পারে ৮। ঠিক একই অবস্থানে গত শতাব্দীর শুরুতে ১৯০৬ সালে ভূমিকম্প হয়েছিল দক্ষিণ আমেরিকায়।
Advertisement
১৯০৬ সালের ৩১ জানুয়ারি দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডর উপকূলে প্রশান্ত মহাসাগরে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পটি হয়েছিল। ২০১২ সালের ১১ এপ্রিল সুমাত্রার উপকূলেও দুটি ভূমিকম্প হয়েছিল। রিখটার স্কেলে যার কম্পনের মাত্রা ছিল ৮।
এসএ