নেপালে ইউএস-বাংলার ফ্লাইটে বিধ্বস্ত নিহত ক্রু শারমিন আক্তার নাবিলার মরদেহ শনাক্ত করেছেন তার স্বজনরা।
Advertisement
রোববার দুপুরে নাবিলার স্বজনরা কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি (টিইউ) টিচিং হাসপাতালের মর্গে এসে মরদেহ শনাক্ত করেন। পাশাপাশি বিমানযাত্রী আঁখি মণির মরদেহ শনাক্ত করেছেন স্বজনরা।
টিইউ টিচিং হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. কাশাব শ্রেষ্ঠের বরাত দিয়ে জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেপাল প্রবাসী সাংবাদিক আশিক কাঞ্চন।
তিনি জানান, দুপুরে নাবিলা ও আঁখির পরিবারের সদস্যরা তাদের মরদেহ দেখে শনাক্ত করে।
Advertisement
এই দুইজনসহ রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহত মোট ১৯ জনের মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে। বাকিরা হচ্ছেন ফয়সাল আহমেদ, বিলকিস আরা, মোসাম্মৎ আকতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, সানজিদা হক, হাসান ইমাম, তামান্না প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহিরা তানভিন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, মো. রাইকুজ্জামান, মো. নুরুজ্জামান, মো. আবিদ সুলতান, প্রিথুলা রশিদ ও খাজা হোসেন।
সোমবার নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার বিএস-২২১ ফ্লাইটটি বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বাংলাদেশ, নেপাল ও চীনের মোট ৪৯ জন নিহত হন। বিমানটিতে ৬৭ যাত্রীর মধ্যে বাংলাদেশি ৩২ জন, নেপালি ৩৩ জন, একজন মালদ্বীপের ও একজন চীনের নাগরিক ছিলেন। তাদের মধ্যে পুরুষ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৩৭, নারী ২৮ ও দু’জন শিশু ছিল।
এআর/বিএ/আরআইপি
Advertisement