ফিচার

পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম ও উপেন্দ্রকিশোরের প্রয়াণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

২০ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার। ০৫ পৌষ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা১৭৫৭- রবার্ট ক্লাইভ বাংলার গভর্নর নিযুক্ত হন।১৮৩০- ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, প্রুশিয়া, অস্টিয়া, রাশিয়া বেলজিয়ামকে স্বীকৃতি দেয়।১৯২৫- বঙ্গীয় গ্রস্থাগার পরিষদ স্থাপিত হয়।১৯৫৭- সানফ্রান্সিসকো চলচ্চিত্র উৎসবে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘পথের পাঁচালী’ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করে।১৯৭১- ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন।১৯৭৪- পর্তুগাল বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

জন্ম১৮৬৬- সাংবাদিক ও সম্পাদক পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃটিশ ভারতের অধুনা বিহার রাজ্যের ভাগলপুরে জন্ম তার। ১৮৯৫ সালের শেষদিকে 'বঙ্গবাসী'র সম্পাদক হন। এর চার বছর পর কংগ্রেস-বিরোধী বঙ্গবাসীর সম্পাদনার পর ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি কংগ্রেস সমর্থনকারী 'বসুমতী'র সম্পাদক নিযুক্ত হন। কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন তার ছাত্র। মাত্র ৫৭ বছর বয়সে ১৯২৩ সালের ১৫ নভেম্বর প্রয়াত হন তিনি।১৯১৫- তুর্কি লেখক ও কবি আজিজ নেসিন।১৯১৯- বাংলার প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব খালেদ চৌধুরী।১৯৩১- বাংলাদেশের মার্কসবাদী-লেনিনবাদী লেখক বদরুদ্দীন উমর।

Advertisement

মৃত্যু১৯১৫- বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, বাংলা মুদ্রণের পথিকৃৎ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। ময়মনসিংহ জেলার বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদি উপজেলার মসূয়া গ্রামে জন্ম তার। তিনি একাধারে লেখক চিত্রকর, প্রকাশক, শখের জ্যোতির্বিদ, বেহালাবাদক ও সুরকার ছিলেন। সন্দেশ পত্রিকা তিনিই শুরু করেন। যা পরে তার পুত্র সুকুমার রায় ও পৌত্র সত্যজিৎ রায় সম্পাদনা করেন। গুপি-গাইন-বাঘা-বাইন, টুনটুনির বই ইত্যাদি তারই অমর সৃষ্টি।১৯৫৪- একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক জেমস হিল্টন।১৯৭৪- বিশিষ্ট সাংবাদিক ও বৃটিশ কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রজনীপাম দত্ত। ১৯৭৪- বাঙালি লেখিকা সীতা দেবী।১৯৭৯- বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী কমলা ঝরিয়া। ১৯৯০- বাংলাদেশি সংগীত শিল্পী মাহমুদুন্নবী।২০১৩- সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন।

কেএসকে/জেআইএম