বনায়নের আ কার আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। নির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও দেশে মোট বনভূমির পরিমাণ (সরকারি বনভূমি ১৫ ও গ্রামীণ বনজ সম্পদ ২ শতাংশ) শতকরা ১৭ শতাংশ বলা হলেও বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে ২২ দশমিক ৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
Advertisement
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞদের সার্বিক সহযোগিতায় বন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় পরিচালিত জরিপ প্রতিবেদনে এ তথ্য ওঠে এসেছে।
আগামী ২০ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন উপলক্ষে মঙ্গলবার সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শাহাবুদ্দিন আহমেদ ও উপমন্ত্রী হাবিব উন নাহার।
Advertisement
প্রতিবছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস হলেও এ বছর রমজানের কারণে ২০ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করবে মন্ত্রণালয়।
ওইদিন সকাল দশটায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবারে দিবসের প্রতিপাদ্য ‘আসুন, বায়ু দূষণ রোধ করি।’
বন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরীর কাছে বনায়নের পরিমাণ বৃদ্ধির বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বনায়নের পরিমাণ বলতে শুধুমাত্র বনের গাছপালা বোঝানো হয়নি। বনভূমির পাশাপাশি সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে বন সংরক্ষণ ও বৃক্ষ সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত গাছপালাও এই হিসাবের অন্তর্ভুক্ত। সে হিসাবে দেশের দেশের বৃক্ষাচ্ছাদিত এলাকা ২২ দশমিক ৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে তিনি ব্যাখ্যা দেন।
Advertisement
এমইউ/এমআরএম/পিআর