ফিচার

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের প্রয়াণ

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

Advertisement

১০ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার। ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা১৮৬৮- বিশ্বের প্রথম লাল ও সবুজ ট্রাফিক বাতি বসানো হয় লন্ডনের প্যালেস অব ওয়েস্টমিনস্টারের সামনে।১৯০১- আলফ্রেড নোবেলের অন্তিম ইচ্ছা অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।১৯০৬- যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্ট প্রথম আমেরিকান হিসেবে নোবেল পুরস্কার পান।১৯৪৮- জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিশ্ব মানবাধিকার ঘোষণা দেয় এবং মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক অধিকারের বিষয়টি অনুমোদন করে। এই দিন থেকেই বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করা শুরু হয়।১৯৭১- সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন নিখোঁজ হন।

জন্ম১৮১৫- কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক অ্যাডা লাভলেস।১৮৭০- বাঙালি ইতিহাসবিদ স্যার যদুনাথ সরকার।১৮৭৮- ভারতীয় আইনজীবী, স্বাধীনতা সংগ্রামী, রাজনীতিবিদ, ইতিহাসবিদ চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী।১৮৮৮- ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা প্রফুল্ল চাকী।১৯২৯- বাঙালি সুরকার ও সংগীত পরিচালক সমর দাস।

Advertisement

মৃত্যু১৮৯৬- সুইডিশ বিজ্ঞানী ও নোবেল পুরস্কার প্রবর্তক আলফ্রেড নোবেল।১৯৭১- বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন। ১৯৩৫ সালে নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার বাঘপাঁচড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। অসীম সাহসী রুহুল আমিন পাকবাহিনীর গোলার আঘাতে আহত হয়েছিলেন। তবে রাজাকারদের হাতে শহীদ হন তিনি। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান “বীরশ্রেষ্ঠ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় তিনি তাদের অন্যতম।১৯৯৫- স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রথম কণ্ঠদাতা আবুল কাসেম সন্দ্বীপের মৃত্যু।১৯৯৮- ভারতীয় স্বাধীনতা কর্মী কিরণময় সেন।২০০১- ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা অশোক কুমার।২০১২- বাংলাদেশের ১৩ তম রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ।

দিবসবিশ্ব মানবাধিকার দিবস।

কেএসকে/জিকেএস

Advertisement