বিনোদন

‌সি‌নেমায় দেখা‌ যা‌বে ২০৪০ সা‌লের ঢাকা

এক‌টি নি‌র্দিষ্ট টা‌র্গেট নি‌য়ে এ‌গি‌য়ে চ‌লে‌ছে বাংলা‌দেশ। ২০৪১ সা‌লের ম‌ধ্যে উন্নয়ন‌শীল দে‌শে প‌রিণত হওয়ার ল‌ক্ষ্যে এ‌গি‌য়ে চ‌লে‌ছে রাষ্ট্র। ঠিক তার এক বছর আ‌গে কেমন হ‌বে বাংলা‌দে‌শের রাজধানী ঢাকার রূপ। সেই রূপ‌রেখা সি‌নেমায় তুলে ধর‌তে ঢাকা ২০৪০ না‌মে সি‌নেমা নির্মাণ কর‌তে যা‌চ্ছেন ঢাকা অ্যাটাক খ্যাত নির্মাতা দীপঙ্কর দীপন।

Advertisement

‌বৃহস্প‌তিবার ঢাকা ক্লা‌বে অনু‌ষ্ঠিত হ‌য়ে গেল সিনেমা‌টির মহরত। অন‌ুষ্ঠা‌নে প্রধান অ‌তি‌থি হি‌সে‌বে উপ‌স্থিত ছি‌লেন নৌ প‌রিবহন প্র‌তিমন্ত্রী খা‌লিদ মাহমুদ চৌধুরী, মহর‌তের উ‌দ্বোধন ক‌রে‌ছেন তথ্য প্র‌তিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান, চলচ্চিত্রটির নির্মাতা দীপঙ্কর দীপন, নায়ক বাপ্পি চৌধুরী, নায়িকা নুসরাত ইমরোজ তিশা, নুসরাত ফারিয়া, চলচ্চিটির প্রযোজক সনেট কুমার সাহা প্রমুখ

নৌ প‌রিবহন প্র‌তিমন্ত্রী খা‌লিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘দীপঙ্কর দীপনের প্রথম ছবি ঢাকা অ্যাটাক আমি সপরিবারে দেখেছি। চলচ্চিত্রের দুঃসময়ে বড় ভূমিকা রেখেছে চলচ্চিত্রটি। তার এই নতুন ছবির ভাবনাটিও ভীষণ ভালো লেগেছে। সিনেমাটির নাম দেয়া ঢাকা ২০৪০। মানে প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০৪১ এর আগের বছর। সেইরকম উন্নত এক নগরী ফুটে উঠবে সেটাই প্রত্যাশা করি।’

Advertisement

দীপংকর দীপন বলেন, ‘গত বছরের অক্টোবর থেকে এই ছবিটি নিয়ে ভাবছি। এটি একটি সোশ্যাল ড্রামা, তবে ২০৪০ সালের। তখন আমাদের ঢাকার অবস্থা কেমন হতে পারে সেইটাই তুলে ধরার চেষ্টা করবো এই ছবিতে।’

নায়ক বাপ্পি চৌধুরী ও নায়িকা নূসরাত ইমরোজ তিশা, নুসরাত ফারিয়া তারা সকলেই এই ছবিটি নিয়ে ভীষণ আশাবাদি।

বাপ্পি বললেন, ‘অনেক সময় নিয়ে এই ছবির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছি। এই ছবির জন্য ছয়টি ছবি ছেড়ে দিয়েছি। এই ছবিতে ভালো করতে পারলে সামনে আলো ভালো কিছু করতে পারবো। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি।’

Advertisement

তিশা বলেন, ‘ভালো একটি কাহিনী নিয়ে কাজ হচ্ছে। আমরা সুন্দর এক বাংলাদেশ চাই। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। নুসরাত ফারিয়া বলেন, আমরা চলচ্চিত্রে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি সেটা এই চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে আরও একধাপ যাবে।’

নুসরাত ফারিয়া বললেন, ‘অনেক দিন আগেই দীপন দা এই গল্পটি শুনিয়ে ছিলেন আমাকে। শুনেই ভালো লেগেছিলো। এবার সেটা পর্দায় ফুটিয়ে তোলার পালা।’

স্টুডিও এইট এন্টারটেইনমেন্টসের প্রযোজনায় নির্মিত সিনেমাটি। শুটিং শুরু হবে ২৪ জুন থেকে।

এমএবি/এমআরএম