সোশ্যাল মিডিয়া

ফেসবুক মনিটাইজেশন কি সোনার হরিণ?

ফেসবুক মনিটাইজেশন কি সোনার হরিণ?

বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। এ মাধ্যম থেকে আয় করার জন্য কনটেন্ট মনিটাইজেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে কনটেন্ট তৈরি করে অর্থ উপার্জন করা যায়। তবে ফেসবুক পেজ বা প্রোফাইল থেকে আয় করার জন্য কিছু নিয়ম ও শর্তাবলি আছে, যা পূরণ করতে হয়।

Advertisement

ফেসবুক মনিটাইজেশন হলো ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট তৈরি করে অর্থ উপার্জনের একটি সুযোগ। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ভিডিও, ছবি, লেখা বা অন্যান্য কনটেন্ট তৈরি করে বিজ্ঞাপন বা অন্যান্য মাধ্যমে আয় করতে পারেন। ফলে কনটেন্ট ক্রিয়েটররা মনিটাইজেশনের জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রমও করেন।

পরিশ্রম করতে করতে কেউ যদি হঠাৎ মনিটাইজেশন পেয়ে যান, তাহলে অত্যধিক খুশি হন। যাকে ক্রিয়েটররা তুলনা করেন ‘সোনার হরিণে’র সঙ্গে। মাঝে মাঝেই মেটা কর্তৃপক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের পেজ বা প্রোফাইলে কনটেন্ট মনিটাইজেশন দিয়ে থাকে। এ সময় তারা অনুভূতি প্রকাশ করেন ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে।

মইনুল ইসলাম জসিম তার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমার মইনুল ইসলাম জসিম ফেসবুক আইডিতে আজকে সোনার হরিণের দেখা।’

Advertisement

আরও পড়ুন

কাচের গ্লাসের পানিতে হলুদ মেশানোর কারণ কী? গোরখোদক মনু মিয়ার মৃত্যুতে নেটজুড়ে শোক

আলামিন আহমেদ অর্নব লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের সবার ভালোবাসায় ফেসবুক আমাকে সোনার হরিণ কনটেন্ট মনিটাইজেশন দিয়ে দিয়েছে। থ্যাঙ্কস আ লট ডিয়ার ফেসবুক টিম।’

সোহাগ সরদার লিখেছেন, ‘আমিও পেয়ে গেলাম। বুঝলাম না কেমনে কী?’ অপরদিকে ড্যাশবোর্ডের স্ক্রিনশট পোস্ট করে শোভন মোহাম্মদ আরিফিন সংক্ষেপে লিখেছেন, ‘আজ এলো...’।

টুম্পা দাস লিখেছেন, ‘অপেক্ষার ফল পেলাম। আমিও পেয়ে গেলাম কনটেন্ট মনিটাইজেশন। থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ ফেসবুক। থ্যাঙ্ক ইউ মেটা। অনেক অনেক ভালোবাসা আমার বন্ধুদের জন্য।’

Advertisement

নাসিমা জোহা চৌধুরী তার আইডির নোটিফিকেশন পোস্ট করে আনন্দিত চিত্তে লিখেছেন, ‘এটা আমি পাইলাম, এখন মুই কি হনু রে।’

হাবিবুর রহমান লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমিও অবশেষে পেয়ে গেলাম। সোনার হরিণ যেটাকে বলা হয়। আর এটা সম্ভব হয়েছে আপনাদের ভালোবাসায়। ফেসবুক মামা এতদিনে চেয়ে দেখেছে। থ্যাঙ্ক ইউ মেটা মামা।’

এসইউ/এমএস