জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জে ব্যাপক সংঘর্ষ ও হামলা-পাল্টাহামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজনের হতাহতের খবর পাওয়া গেছে।
Advertisement
হামলার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, আখতার হোসেন, হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলমসহ শীর্ষ নেতারা আটকা পড়েন। পরে তাদের সেনাবাহিনী ও পুলিশের পাহারায় গোপালগঞ্জ থেকে বের করে নিয়ে আসা হয়।
এদিকে এ ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার। বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ কারফিউ জারি থাকবে।
এসব বিষয়ে পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানরা।
Advertisement
বুধবার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এ তথ্য জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
তার ফেসবুক আইডিতে বলা হয়, ‘গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। জীবন-মৃত্যুর মতো পরিস্থিতি না হলে সাধারণ জনগণ কেউ ঘর থেকে বের হবেন না।
সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠনের সন্ত্রাসীদের ... ভেঙে দেওয়া হবে।
পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সবকিছু মনিটরিং এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রধানরা।’
Advertisement
বিএ/এমএস