টানা ছয় কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর রোববার (১৩ জুলাই) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। এই দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের দাপট দেখিয়েছে ১১টি প্রতিষ্ঠান।
Advertisement
এই ১১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুটি মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯টি কোম্পানি রয়েছে। লেনদেনের একপর্যায়ে ১১টি প্রতিষ্ঠানই দিনের সর্বোচ্চ দামের সীমা স্পর্শ করে। দিনের সর্বোচ্চ দামে প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের বিক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে একপর্যায়ে। তবে দুটি প্রতিষ্ঠান এই দাম ধরে রাখতে পারেনি। লেনদেনের শেষ দিকে দাম সর্বোচ্চ সীমা থেকে একটু নিচে নেমে যায়। তবে বাকি ৯ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনের শেষ পর্যন্ত দিনের সর্বোচ্চ দামেই বিক্রি হয়।
এই ১১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বিডি ফাইন্যান্স, এরামিট লিমিটেড, জেমিনি সি ফুড, নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, রহিমা ফুড, জিকিউ বলপেন, উত্তরা ফাইন্যান্স, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে উত্তরা ফাইন্যান্স ও জিকিউ বলপেন দিনের সর্বোচ্চ দাম ধরে রাখতে পারেনি।
বিডি ফাইন্যান্সডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে বিডি ফাইন্যান্স। কোম্পানিটির শেয়ার দাম ৯ টাকা থেকে বেড়ে ৯ টাকা ৯০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি লোকসানে নিমজ্জিত হওয়ায় ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দেয়নি।
Advertisement
আগের বছর ২০২৩ সালেও বড় লোকসান করায় কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়া থেকে বিরত থাকে। তার আগের ২০২২ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০২১ সালে ৬ শতাংশ নগদ ও ৬ শথঅংশ বোনাস শেয়ার, ২০২০ সালে ৬ শতাংশ নগদ ও ৬ শথঅংশ বোনাস শেয়ার এবং ২০১৯ সালে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
২০০৭ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৩৬ হাজার ২৬৭টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ১৮ দশমিক ৮৯ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৫ দশমিক ২২ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ শেয়ার আছে।
এরামিট লিমিটেডসর্বোচ্চ দাম বাড়ার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এরামিট লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দাম ১৭৩ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে ১৯০ টাকা ৫০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ১৭ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালে ২৫ শতাংশ নগদ, ২০২২ সালে ৫০ শতাংশ নগদ, ২০২১ সালে ৫০ শতাংশ নগদ, ২০২০ সালে ৫০ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
Advertisement
১৯৮৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৬০ লাখ। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৬০ দশমিক ৭৩ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ১৩ দশমিক ৩২ শতাংশ শেয়ার।
জেমিনি সি ফুডজেমিনি সি ফুডের শেয়ার দাম ১৩৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে ১৫১ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ১৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ ও সাড়ে ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালে ২০ শতাংশ নগদ ও ৭৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার, ২০২২ সালে ১০ শতাংশ নগদ ও ৩০ শতাংশ বোনাস শেয়ার, ২০২১ সালে ৫ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
১৯৮৫ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ১৪ লাখ ৮৫ হাজার ৪১৮টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৩০ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬০ দশমিক ৫৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে দশমিক ১৭ শতাংশ শেয়ার আছে।
নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিংনর্দান জুটের শেয়ার দাম ৯৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে বেড়ে ১০৬ টাকা ৪০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি ২০২০ সালের পর বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ দেয়নি। ২০২০ সালে ৫ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
১৯৯৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ২১ লাখ ৪২ হাজার। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ১৫ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ শেয়ার। বাকি ৮৪ দশমিক ৯১ শতাংশ শেয়ারই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে।
স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস্ট্যান্ডার্ড শেয়ার দাম ৬৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে ৭১ টাকা ৩০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ৬ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি ২০২১ সালের পর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। ২০২১ সালে ১ শতাংশ নগদ, ২০২০ সালে ১ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
১৯৯৬ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৬৪ লাখ ৬০ হাজার ৬৫০টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ২৮ দশমিক ২৪ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ শেয়ার আছে।
কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজকাশেম ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দাম ৩৩ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ৩৬ টাকা ৮০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ৩ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ১ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
এর আগে ২০২৩ সালে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ, ২০২২ সালে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ, ২০২১ সালে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার, ২০২০ সালে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার এবং ২০১৯ সালে ৫ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
১৯৮৯ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ২৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৪১টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৩০ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫২ দশমিক ৭৪ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৭ দশমিক ২৬ শতাংশ শেয়ার আছে।
রহিমা ফুডরহিমা ফুডের শেয়ার দাম ১০২ টাকা থেকে বেড়ে ১১২ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ১০ টাকা বা ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালে ১০ শতাংশ নগদ, ২০২২ সালে ৫ শতাংশ নগদ এবং ২০২১ সালে ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ২০০টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৩৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫২ দশমিক ৫৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে ৩ দশমিক ৭৫ শেয়ার আছে।
জিকিউ বলপেনজিকিউ বলপেনের শেয়ার দাম ১৯৬ টাকা থেকে বেড়ে ২১৫ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ১৯ টাকা বা ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালে আড়াই শতাংশ নগদ, ২০২২ সালে আড়াই শতাংশ নগদ, ২০২১ সালে ৫ শতাংশ নগদ, ২০২০ সালে ৫ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় কোম্পানিটি।
১৯৮৬ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৮৯ লাখ ২৮ হাজার ৯১টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৪৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে দশমিক শূন্য ৫ শেয়ার আছে।
উত্তরা ফাইন্যান্সউত্তরা ফাইন্যান্সের শেয়ার দাম ১০ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে ১১ টাকা ৪০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারের এমন দাম বাড়া কোম্পানিটি ২০১৯ সালের পর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। ২০১৯ সালে কোম্পানিটি ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়।
১৯৯৭ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ১৪ লাখ ৮১ হাজার ৫০৪টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৪৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫ দশমিক ৩২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩২ দশমিক ৪২ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে ৭ দশমিক ৮২ শতাংশ শেয়ার আছে।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিটি ইউনিটের দাম ৫ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে ৫ টাকা ৮০ পয়সা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি ইউনিটের দাম ৫০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। এমন দাম বাড়া মিউচুয়াল ফান্ডটি সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগে ২০২২ সালে ৭ শতাংশ নগদ, ২০২১ সালে ১২ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় ফান্ডটি।
ফান্ডটির মোট ইউনিট সংখ্যা ১২ কোটি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বাকি ইউনিটের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ আছে।
ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের দাম ৪ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে ৫ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি ইউনিটের দাম ৪০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ বেড়েছে। এমন দাম বাড়া ফান্ডটি সর্বশেষ ২০২২ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে ১৩ শতাংশ নগদ এবং ২০১৯ সালে ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়।
মিউচুয়াল ফান্ডটির মোট ইউনিট সংখ্যা ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ২২২টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। বাকি ইউনিটের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার আছে ৬৩ দশমিক ১৬ শতাংশ।
এমএএস/এমকেআর/জেআইএম