‘প্রাচ্যের ড্যান্ডি’ খ্যাত নারায়ণগঞ্জ দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প ও বাণিজ্যিক জেলা। এখানে ব্রিটিশ আমল থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছিল। এখানকার নদীবন্দর (শীতলক্ষ্যা নদী) এবং পাটকলগুলোর কারণে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পায় এই জেলা।
Advertisement
জেলার ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষা, উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং উদ্যোক্তাদের পাশে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু। তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী সমাজের প্রিয় মুখ। তিনি কথা বলেছেন জাগো নিউজের সঙ্গে। আলাপচারিতায় উঠে এসেছে জেলার বর্তমান বাণিজ্যিক পরিস্থিতি, উদ্যোক্তাদের চ্যালেঞ্জ ও তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়টি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জাগো নিউজের রূপগঞ্জ প্রতিনিধি নাজমুল হুদা-
জাগো নিউজ: আপনি নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর ব্যবসায়ীদের মধ্যে কী পরিবর্তন এনেছেন বলে মনে করেন?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: নারায়ণগঞ্জ চেম্বারটা আসলে একটি আদি সংগঠন। ব্যবসায়ীদের সংগঠন। আপনারা জানেন, নারায়ণগঞ্জ চেম্বার দেশের ব্যবসার ক্ষেত্রে বড় একটা অবদান রাখে। জিডিপির একটা মেজর পরশন হোল্ড করে। সংগঠনটি মাঝখানে বেশ কিছু বছর কিছু পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছিল। এখন আমি আসার পরে এটা পরিবর্তন করেছি। নারায়ণগঞ্জের মানুষ এরইমধ্যে পরিবর্তনের আভাস পাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা ফিল করছেন যে, ব্যবসায়িকদের কাছে ব্যবসায়িকদের এই প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব এসেছে। এখানকার ব্যবসায়ীরা সারাদেশের মানুষের কাছে নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী হিসেবে গর্বের সঙ্গে পরিচয় দিতে পারবেন। এটা নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স আশা করে। আমি ব্যক্তি দিপু না, এই প্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জের সব ব্যবসায়ীকে একত্রিত করে দেশের বুকে নারায়ণগঞ্জের ঐতিহ্যকে আবার ফেরত আনবে।
Advertisement
জাগো নিউজ : বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের ব্যবসা-বাণিজ্যকে টিকিয়ে রাখতে চেম্বার কী ভূমিকা পালন করছে?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু : আপনারা জানেন দেশের প্রেক্ষাপটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিছুটা দুর্বল হয়ে গেছে। সমস্যা উত্তরণে আমরা ব্যবসায়িক মহল সবাই মিলে একটা হটলাইনের ব্যবস্থা করেছি, যাতে করে কোনো দুষ্কৃতকারী যদি কোনো ব্যবসায়ীকে ডিস্টার্ব করে, তাহলে এটার মাধ্যমে তারা নারায়ণগঞ্জ চেম্বারকে জানাতে পারছে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা এসপি, ডিসি, আর্মিদের সঙ্গে মুভ করে ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে একযোগে কাজ করছি।
আরও পড়ুন যে আড়তে প্রতি সন্ধ্যায় বিক্রি হয় কোটি টাকার পান- শুধু শ্রম নয়, সিদ্ধান্ত গ্রহণেও নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে চাই- সামাজিক ব্যবসা পুরো বিশ্বকে বদলে দিতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা-জাগো নিউজ: চেম্বার থেকে কীভাবে নতুন উদ্যোক্তাদের (স্টার্টআপ বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী) জন্য প্রশিক্ষণ বা সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: আসলে নতুন উদ্যোক্তাদের ধীরে ধীরে এগিয়ে নিয়ে আসতে হবে। নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অলরেডি স্টার্টআপ নিয়ে কাজ করছে। অলরেডি আমরা পারমিশন পেয়ে গেছি। এই স্টার্টআপটা আমরা নারায়ণগঞ্জ থেকে শুরু করবো, যাতে প্রতিটা কলেজে, ইউনিভার্সিটিতে ইভেন ইউনিভার্সিটি বাদেও যদি কেউ কোনো নিজস্ব ওয়েতে উদ্যোক্তা হিসেবে কোনো কাজ করতে চান স্টার্টআপের মাধ্যমে, তাদের জন্য আমরা একটা ফান্ড দেওয়ার চেষ্টা করবো। এই ফান্ডের মাধ্যমে যাতে তারা সুন্দর করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। সেই চেষ্টা চেম্বার করছে।
Advertisement
আমরা বিভিন্ন ব্যাংকের সঙ্গে বসেছি, কথা বলেছি; ব্যাংকগুলো যাতে নতুন উদ্যোক্তাদের সিকিউরিটিটা কম রেখে ব্যবসায়িক একটা আইডিয়ার মাধ্যমে তাদের ফান্ড দেয়। কম সুদে এই ফান্ডের মাধ্যমে ঋণ নিয়ে ব্যবসায় যেন তারা সাফল্য বয়ে আনতে পারেন, সেদিকে দৃষ্টি রেখে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার কাজ করছে।
জাগো নিউজ: শিল্পাঞ্চলে অবকাঠামো উন্নয়নে চেম্বার কোনো দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে কি-না?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: শিল্পাঞ্চলে নারায়ণগঞ্জ বিসিক রয়েছে। নারায়ণগঞ্জে ইপিজেড রয়েছে। আড়াইহাজারে জাপানি উদ্যোগে নতুন একটি বড় পরিসরে ইপিজেড তৈরি হতে যাচ্ছে। যেটা বাংলাদেশের মানচিত্রে ভালো একটা ভূমিকা রাখবে আমি বলবো। ব্যবসায়িকদের নিয়ে নারায়ণগঞ্জে যাতে এই ধরনের জিনিস আরও তৈরি করা যায় সেই চেষ্টা আমরা করবো। গভমেন্টের কিছু খাসজমি আছে। আমরা ডিসিদের কাছে এ বিষয়ে বলেছি যে, নতুন উদ্যোক্তা যদি আসে তাদের জন্য এই খাসজমিগুলোকে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। যেন তারা ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এভাবেও যেন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার কাজ করে যাচ্ছে।
জাগো নিউজ: নারায়ণগঞ্জের রপ্তানিমুখী পণ্যের জন্য নতুন বাজার খুঁজে বের করতে চেম্বারের উদ্যোগ সম্পর্কে কিছু বলবেন?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: আমরা যদি গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে যাই, এখানে বিজিএমইএ আছে, বিকেএমই আছে। তাদের সঙ্গে আমরা বেশ কয়েকবার মিটিং করেছি। নারায়ণগঞ্জে ছোট-বড় ও মাঝারি ধরনের যত গার্মেন্টস আছে, সবার সঙ্গে ব্যবসার জন্য লিঙ্কআপ করে দিয়েছি। আমরা চেষ্টা করছি নতুন করে যে অর্ডারগুলো আসে, নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা সবাই মিলে যাতে সেগুলো ভালো করে শিপমেন্ট করতে পারে। এজন্য আমরা নারায়ণগঞ্জ চেম্বার থেকে সাপোর্টটা দিচ্ছি।
আপনারা দেখছেন দেশে বেশকিছু শ্রমিক অসন্তোষ হয়েছে। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে উল্লেখযোগ্য হয়নি। এতে কিন্তু নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। এভাবেই আমরা চেষ্টা করছি। নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা যাতে অর্ডারগুলো নিয়ে কাজ করেন, ভালোভাবে সাপ্লাই দিতে পারেন, সেজন্য আমরা নারায়ণগঞ্জ চেম্বার থেকে সাপোর্ট দিচ্ছি। এরই ফলশ্রুতিতে বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা অর্ডার আগের তুলনায় অনেক বেশি পাচ্ছেন। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, নারায়ণগঞ্জে ব্যবসায়িক একটা পরিবেশ চলে আসছে। আমি বলবো, নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের যথাযথ উদ্যোগের কারণেই ব্যবসায়ীরা এখন আগের তুলনায় অর্ডার বেশি পাচ্ছেন।
জাগো নিউজ: ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নে সরকারি দপ্তরগুলোর সঙ্গে চেম্বারের সমন্বয় কতটা কার্যকরভাবে হচ্ছে বলে মনে করেন?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: আমি লক্ষ্য করেছি গভমেন্ট অফিসাররা যারা আছেন, তারা ব্যবসায়ীদের ব্যবসা প্রসারে কাজ করছেন। তারা আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের উন্নয়নে একযোগে কাজ করছেন। আমি ধন্যবাদ জানাই সরকারি দপ্তরগুলোকে। ব্যবসায়ীদের উন্নয়নে সরকারি সংস্থাগুলো চেম্বারের সঙ্গে মিলে যেভাবে কাজ করছে, তাতে নারায়ণগঞ্জের ব্যবসা-বাণিজ্য আরও এগিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন গায়েবি মামলার সংস্কৃতি ব্যবসার পরিবেশ অনিশ্চয়তায় ফেলছে কুরিয়ারের গাফিলতিতে ধ্বংস অনলাইন আমের বাজার মূল্যস্ফীতি কমাতে বাজেটে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই: ঢাকা চেম্বারজাগো নিউজ: নারায়ণগঞ্জের অন্যতম সমস্যা হচ্ছে যানজট ও পরিবহন সমস্যা। এটি কি শিল্পকারখানা ও ব্যবসায় প্রভাব ফেলছে? চেম্বারের পক্ষ থেকে কোনো প্রস্তাবনা বা চাপ রয়েছে কি?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: বাংলাদেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে যানজট। আর নারায়ণগঞ্জে এটা আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। আপনারা দেখেছেন গত রমজান মাসে নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের পক্ষ থেকে যানজট নিরসনে আমরা কাজ করেছি। যানজট সমস্যা আসলে শুধুই ব্যবসায়ীদের ওপর চাপ না, সবার জন্যই হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। যানজট এমন আকার ধারণ করেছে, যেখানে ১০ মিনিটের পথ পাড়ি দিতে ঘণ্টাকে ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। যানজটের জন্য পরিবহন ভাড়ার খরচও বেড়ে যাচ্ছে। যেখানে ভাড়া হওয়ার কথা একশ টাকা, সেখানে ভাড়া গুনতে হচ্ছে দেড়শ টাকা। সময়ের ওপর ভিত্তি করেই ভাড়া বেশি গুনতে হচ্ছে।
আমি বলবো আমরা যার যার জায়গা থেকে সবাই মিলে যদি একটু চেষ্টা করি, নারায়ণগঞ্জকে যানজট মুক্ত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। নারায়ণগঞ্জের যানজট নিয়ে আমরা প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বসেছি। আমরা চেম্বারের পক্ষ থেকে রমজানে যানজটমুক্ত করে দেখিয়েছি। ইচ্ছা করলেই নারায়ণগঞ্জকে যানজটমুক্ত করা যায়। আমরা আশা করছি, প্রশাসন ব্যবস্থা নিয়ে নারায়ণগঞ্জকে যানজটমুক্ত রাখতে এগিয়ে আসবে। যানজটমুক্ত যাতায়াত উপহার দেবে।
জাগো নিউজ: নারায়ণগঞ্জে নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বাড়ছে। চেম্বার কি তাদের জন্য আলাদা কোনো প্ল্যাটফর্ম বা সুবিধা দিচ্ছে?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: সারাদেশেই নারী উদ্যোক্তা বাড়ছে। নারীরা সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা চেম্বার থেকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকে কথা বলেছি, তারা যেন তাদের কম সুদে ঋণ দেন। যাতে নারীরা ব্যবসার ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে আসতে পারে। সামনের দিকে আমরা চেষ্টা করবো নারায়ণগঞ্জ থেকে আলাদা করে যেন একটি মহিলা চেম্বার করা যায়। চেম্বারের নেক্সট মিটিংয়ে এ বিষয়টা নিয়ে আমরা আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নারীরা যাতে ঘর থেকে বেরিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য অবদান রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে অংশগ্রহণ করতে পারে। এটার জন্য আমরা চেম্বার থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
জাগো নিউজ: চেম্বারের কার্যক্রম আরও স্বচ্ছ, গতিশীল এবং ডিজিটাল করতে কোনো নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছেন কি-না?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: নারায়ণগঞ্জের ঐতিহ্য পাট, জামদানি। এর মধ্যে অনেক ছোট ছোট জিনিস রয়েছে, যেমন-টুপি শিল্পের প্রসার ঘটেছে। বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। আমরা কয়েকদিন আগে জামদানি শিল্পের প্রসারে বিসিকে বসেছি। জামদানি শিল্পের প্রসারে আমরা কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারি, সে বিষয় নিয়েও আমরা কাজ করছি। পাটশিল্পকে কীভাবে আবার উজ্জীবিত করা যায়, পাটের আগের জৌলুশটা ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা কাজ করছি। আমরা আশা করছি, নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের উদ্যোগে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জের ঐতিহ্যকে অল্প সময়ের ভেতর আবার ফিরিয়ে আনবো।
জাগো নিউজ: আপনার মেয়াদকালে নারায়ণগঞ্জ চেম্বারকে কোথায় দেখতে চান এবং উত্তরসূরীদের জন্য কী বার্তা রেখে যেতে চান?
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: আমাদের মেয়াদকালটা খুবই কম, মাত্র দুবছর সময়। তবে মানুষ কতদিনের জন্য চেয়ারে থাকে সেটা বিষয় না; কে কী কাজ করে গেলো সেটাই বিষয়। আমি চেষ্টা করছি। শুধু আমিই না, চেম্বারের বোর্ডের সবাই মিলে আমরা চেষ্টা করছি নারায়ণগঞ্জ চেম্বারকে সারাদেশের মধ্যে নাম্বার ওয়ান চেম্বারে পরিণত করতে। এরইমধ্যে আপনারা দেখেছেন আমাদের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে আমরা মানুষের মুখে মুখে চলে আসছি। আমরা আশা করি, আগামী কয়েক মাসের ভেতর নারায়ণগঞ্জ চেম্বারের কথা বললে সারাদেশের মানুষ রেসপেক্ট করবে।
নারায়ণগঞ্জ চেম্বারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হবো। পরের প্রজন্ম এসে যাতে এ পথ ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে পারে, আমরা সেভাবেই সাজিয়ে যাবো। ইনশাআল্লাহ নারায়ণগঞ্জ চেম্বারটা বাংলাদেশের নম্বর ওয়ান চেম্বার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হবো।
জাগো নিউজ: সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু: আপনাকে ধন্যবাদ।
এসআর/জিকেএস