জাতীয়

মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ করতে অধ্যাদেশ অনুমোদন

মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ করতে অধ্যাদেশ অনুমোদন

কক্সবাজারের মহেশখালী ও মাতারবাড়ী এলাকায় চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজ সমন্বিতভাবে করার জন্য একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করতে অধ্যাদেশ অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

Advertisement

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং-সাপেক্ষে ‘মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে। তবে অধ্যাদেশে কী আছে- সে বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

আরও পড়ুনভারতীয় নাগরিক ও রোহিঙ্গাদেরও ঠেলে দিচ্ছে বিএসএফ: বিজিবি ডিজিরাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

এছাড়া লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং-সাপেক্ষে ‘জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।

Advertisement

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার জোহর বাহরু-তে বাংলাদেশের নতুন কনস্যুলেট জেনারেল স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। এছাড়া বাংলাদেশে ‘জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়’-এর মিশন স্থাপন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।

একই সঙ্গে ‘অপশনাল প্রটোকল টু দ্য কনভেনশন এগেইনস্ট টর্চার অ্যান্ড আদার ক্রুয়েল ইনহিউম্যান অর ডিগ্রেডিং ট্রিটমেন্ট অর পানিশমেন্ট (ওপি-সিএটি)’-এ বাংলাদেশ পক্ষভুক্ত হওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, প্রটোকলটি ২০০২ সালে গৃহীত হয়, যার লক্ষ্য হলো নির্যাতন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক অথবা মর্যাদাহানিকর আচরণ বা শাস্তির বিরুদ্ধে সুরক্ষা জোরদার করা। বাংলাদেশ ১৯৯৮ সালে উল্লিখিত মূল কনভেনশনে পক্ষভুক্ত হয়।

আরএমএম/কেএসআর/জেআইএম

Advertisement