শিক্ষা

বাংলাদেশের চিভনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারদের সংবর্ধনা

বাংলাদেশের চিভনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারদের সংবর্ধনা

যুক্তরাজ্য সরকারের কমনওয়েলথ ও চিভনিং স্কলারশিপ পেয়ে যেসব বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ব্রিটেনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন, তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশন।

Advertisement

শুক্রবার (২৩ মে) বিকেলে হাইকমিশনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কমনওয়েলথ ও চিভনিং স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত ৪০ জন শিক্ষার্থীকে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস, কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট, কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশন প্রতিনিধি এবং ঢাকাস্থ ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের হাইকমিশনার আবিদা ইসলাম বলেন, কমনওয়েলথ ও চিভনিং স্কলারদের এই অসাধারণ অর্জন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী করে তোলে। এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপ অর্জনের মাধ্যমে আপনারা শুধু নিজেদের আলাদা করে তুলেননি, বরং বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যকার গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারত্ব আরও সুদৃঢ় করেছেন।

Advertisement

আরও পড়ুন বিসিএসের সিলেবাসে ‌‘গণঅভ্যুত্থান-সংস্কার’, আরও যেসব পরিবর্তন শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

এসময় যুক্তরাজ্যে অবস্থানের পুরো সময়জুড়ে হাইকমিশনের তরফ থেকে শিক্ষার্থীদের সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন হাইকমিশনার।

বাংলাদেশে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেন, এ ধরনের স্কলারশিপের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের মধ্যে সস্পর্ক আরও জোরালো হবে।

চিভনিং সেক্রেটারিয়েট ডিরেক্টর অ্যান্ড্রু চ্যাডউইক বলেন, স্কলারশিপ সংখ্যা আরও বাড়ানোর ইচ্ছে রয়েছে। সবাই সেটাই চায়। কিন্তু ফান্ড সীমাবদ্ধতার কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে প্রতিযোগিতাও বেশি। স্কলারশিপ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ফাউন্ডেশন এবং কোম্পানির সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে কাজ করার চেষ্টা করা হবে।

কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার ম্যাগি গনকাভস বলেন, কমনওয়েলথ স্কলারশিপের সঙ্গে অর্থনীতি ও সামাজিক উন্নয়নের সম্পর্ক রয়েছে। আশা করি এই স্কলারশিপের আওতায় যারা যুক্তরাজ্য পড়াশোনা করতে এসেছেন তারা দেশে ফিরে গিয়ে সেটি কাজে লাগাবেন। নিজেদের কমিউনিটিতে উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন।

Advertisement

কেএসআর/এএসএম