রাজনীতি

‘খুনি লীগের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’

‘খুনি লীগের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা সামনের সড়ক অবস্থান নিয়েছে ছাত্র-জনতা। এই বিক্ষোভ কর্মসূচি এখনো চলছে। বিক্ষোভ মিছিল থেকে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।

Advertisement

ছাত্র-জনতার স্লোগানে উঠে এসেছে, ‘বাহ ইন্টেরিয়াম চমৎকার, খুনিদের পাহারাদার’; ‘লীগ ধরো, জেলে ভরো’; ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’; ‘খুনি লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’; ‘ব্যান করো, ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’; ‘দিল্লি না, ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’; ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’; ‘গোলামি না আজাদী, আজাদী আজাদী’।

রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে আজ সমাবেশ করা হবে। জুমার পর প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পূর্বপাশে মিন্টো রোড সংলগ্ন সড়কে ফোয়ারার সামনে এ সমাবেশ হবে।

সমাবেশ ঘিরে বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

Advertisement

আরও পড়ুন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জুমার পর সমাবেশ  আওয়ামী লীগকে কারা নিষিদ্ধ চায়, আজ বুঝতে পারবেন  যমুনার সামনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন 

সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ চলছে। বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে সেখানে। আজ সবাই বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।

এদিকে যমুনার সামনে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১০টা থেকে যমুনার সামনে ডিউটিরত পুলিশের পাশাপাশি অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়।

বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে ছাত্র-জনতা। রাত ১০টায় যমুনার সামনে উপস্থিত হন হাসনাত। এরপর থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল নিয়ে সেখানে জড়ো হন আন্দোলনকারীরা।

আরএএস/এসএনআর/বিএ/জিকেএস

Advertisement